১৯১৮ সালের পূর্ব থেকেই বর্তমান মাথাভাঙ্গা ভৈরব উচ্চ বিদ্যালের মাঠ সংলগ্ন একটি সরকারি হাসপাতাল অথবা “মা ও শিশু হাসপাতাল" ছিল। যেটিকে স্থানীয়রা গ্রাম্য ভাষায় কালা জ্বরের হাসপাতাল বলত। ১৯১৮ সালের শেষের দিকে জমিদার পার্বত্য রঞ্জন রায়ের নিজ উদ্যোগে উক্ত ছনের বেড়ার স্কুল ভেঙে স্কুলের জন্য প্রায় ৬৭৫ শতক অথবা ২২ কানি জমি বরাদ্দ করে পূর্ব ও পশ্চিম দিক করে প্রথমে টিনের চালের দুটি স্কুল ঘর নির্মাণ করেন। যা পরিবর্তীতে জমিদার পার্বত্য রঞ্জন রায় "মাথাভাঙ্গা হাই স্কুল" নাম পাল্টে জমিদার পার্বত্য রঞ্জন রায়ের পিতা জমিদার ভৈরব বাবুর নামের ভৈরব যুক্ত করে "মাথাভাঙ্গা ভৈরব উচ্চ বিদ্যালয়" নামকরণ করা হয়।