২৪৯,বি -৩৫ এর পূর্ব পাশ দিয়ে চলে গেছে রাস্তাটা। পাশে ছোটো একটা ক্লাব। এত অভিজাত এলাকায় থেকেও এ ক্লাবটার ছায়া যেনো এড়িয়ে চলতে চায় লোকে। কিন্তু, কেনো ? কি হয় ওখানে ? তেমন কিছু হয়ত না। তবে বলে রাখি সপ্তাহান্তের শেষে কিছু অদ্ভুতুড়ে লোকের সমাগম ঘটে জায়গাটায়। লোকে বলে সেদিন নাকি ক্লাবঘরে আত্নাদের হাট বসে। তাদের মধ্যে গল্প হয়। সে গল্প আমার, আপনার পুরোনো এই পৃথিবীর গল্পের মত নয়। তারা একেবারেই ব্যতিক্রম। জাগতিক ভাবনার বাইরে গিয়ে একেক দিন সেখানে ঢুকে পড়ে একেকজন মানুষ। তাদের গল্প বলতে হয়। ভিন্নধর্মী আর নতুনত্বের মোড়কে জড়ানো সব সত্য মিথ্যের গল্প। সবার শেষে পালা আসে ডেভিডের। শুরু হয় এক অদ্ভূতুড়ে গল্পের। মধ্যরাত্রিতে যখন পিনপতন নিরবতা তখন ওরা আসে। চুপচাপ গল্প শোনে। দেখতে ঠিক মানুষের মতই ! গল্পে উঠে আসে সান্দ্রা স্টান্সফিল্ডের নাম। এ গল্প একজন নারীর। এ গল্প তার সন্তান জন্ম দেয়ার সময়টার।