সম্প্রতি “ওয়ান ইয়ার অন: দ্য মোমেন্টাম অফ মোমেন্টাম অফ মায়ানমার’স আর্মড রেবেলিয়ন” (‘এক বছর পর: মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহের গতি’) নামে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এটি তাগাউং ইন্সটিটিউট অফ পলিটিক্যাল স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক এবং উড্রো উইলসন ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারের এশিয়া প্রোগ্রামের পাবলিক পলিসি ফেলো ইয়ে মায়ো হেইন লিখেছেন। তিনি উক্ত প্রতিবেদনে মিয়ানমারে সংঘাতের বিকাশ, এর চিত্র ও সম্ভাব্য দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন। কেউ চাইলে এই লিংক https://archive.ph/Qvkuv থেকে প্রতিবেদনটি পড়তে পারবেন। প্রতিবেদনে ইয়ে মায়ো হেইন লিখেছেন- “সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করলে জনগণ শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সহিংস দমন-পীড়নের পর সেই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সশস্ত্র বিদ্রোহে রূপান্তরিত হয়। এক পর্যায়ে পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস (পিডিএফ) আবির্ভূত হয়। এবং জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি) একটি প্রতিরক্ষামূলক যুদ্ধ ঘোষণা করে। এই যুদ্ধে আরও বিভিন্ন পক্ষ আবির্ভূত হয়, এবং বার্মায় গুরুতর সশস্ত্র সংঘর্ষ শুরু হয়।” গত ২৪ জুন ২০২২ ইং তারিখে বার্মার প্রসিদ্ধ দৈনিক ‘ইরাবতী’র সঙ্গে তাঁর গবেষণা নিয়ে কথা হয়েছে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ বার্মার চলমান গৃহযুদ্ধ নিয়ে সবার আগ্রহ রয়েছে। বার্মার ভিতরে বর্তমানে কি চলছে, মানুষ জানতে পারে, তাই সাক্ষাতকারটি আমি ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ। সাক্ষাতকারে যাওয়ার আগে টাটমাডো বা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরেছি। এর অধিকাংশ তথ্য বিবিসি বাংলা ও উইকিপিডিয়া থেকে নিয়েছি।