রম্য বা রমণীয় সৌন্দর্য ও সিগ্ধতার প্রতিভূ। যদিও রমণীয়তার সাথে রম্যের তেমন কোনো মেলবন্দন নেই। রচনার গোত্র বিচারে ‘রম্য’ খানিক চটুল স্বাদেও রুচিকর পরিবেশনা । বিষয়ের গভীরতা তেমন নেই, তবে ব্যঞ্জনা থাকতে হয়। সেই অত্যে রম্য ও পলিটিক্যাল বা সোশ্যাল স্যাটায়ার সমার্থক বলে আমি মনে করি না। রম্য পড়ে প্রভূত জ্ঞানলাভ হবে এমন ধারণাও সবক্ষেত্রে সঠিক নয়। তবে রম্যের স্পর্শে ঠোঁটে হাাসি ফুটবে , হোক না সে তেড়ছা বা কাষ্ঠহাসি, এ – কথা হলপ কওে বলরেত পারি। গল্পগুলো নেহাতই তুচ্ছ। বলা যায় চীন ভ্রমণের বাইপ্রোডাক্ট । সেখানে অনেক মজার অভিজ্ঞাতা হয়েছিল, তাহার কিছুটা শেয়ার করছি। রম্য পড়ে প্রাণখুলে না হাসলে পুরো প্রচেষ্টাই মাটি । শব্দচয়ন ও উপস্থাপনার মুনশিয়ানা রম্যরচনাকে রম্যতা দান করে। বাড়তি হিসেবে টুকটাক তথ্য সমন্বয় । মোটামুটি এই নিয়ে আমার এবারের রম্য ’চিনচিনে রমণীরা’।