যদিও ছোটগল্পের সংজ্ঞায় এই কবিতার বহুল ব্যবহার লক্ষণীয়, কিন্তু হাল আমলেও এই কবিতা অপ্রাসঙ্গিক নয়। করোনাকাল শেষ হইয়াও শেষ হচ্ছে না। কোনো না কোনোভাবে ঝুলে থাকছে। দফায় দফায় করোনা ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। ২০২০ সনের মার্চের শেষ কয়দিন, পুরো এপ্রিল আর মে মাসের ১৬ তারিখ পর্যন্ত ছিল করোনার জন্য অন্তরীন বা লকডাউন থাকার প্রথম মেয়াদ। এই ছুটিও ৩০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। মে মাসের শেষ সপ্তাহে ঈদ-উল-ফিতর। এরপরও করোনার ছুটি বেড়েছে, ঈদ-উল-আযহা বা কোরবানীর ঈদ পার হয়েছে করোনাকালীন ছুটিতে। তারপর খানিক খোলামেলা আকারে খুলে দেয়া হয়েছিল দোকানপাট, কলকারখানা ও যানবাহন। সবকিছু 'সীমিত' এর এই সময়ে শুধু করোনা নির্ভর 'সৃষ্টিশীলতা' সীমিত আকারে চালু ছিল না বরং এটা সবকিছু ছাপিয়ে গিয়েছিল! মানুষও সীমিত থাকেনি সরকারি নির্দেশনায়, বরং ঝাঁপিয়ে পড়েছে যে যার মতো। এই সৃষ্টিশীলতা শুনে বা জেনে মানুষের দিনকাল হয়তো খানিক ভালো কেটেছে অন্তরীন জীবনে। কয়েকটা উদাহরণ দেয়া যাক-