জঙ্গলের ভেতর রহস্যঘেরা প্রাচীন প্রাসাদ। তার সিংহদরজায় জ্বলে উঠল লাল আলো। পরপরই সবুজ আলো। আলফা বেটা গামা ত্বরিৎ এসে দাঁড়াল কম্পিউটারাইজড ওয়ারলেসের পাশে। ইথারের তরঙ্গ কেটে ভেসে এলো আরমানের কণ্ঠস্বরঃ প্রফেসর টেন্ডুলকার স্পিকিং। স্কুলছাত্র আরমান। ফুটবল খেলতে গিয়ে হারিয়ে গিয়েছিল। রহস্যময় অবাক বাড়ির সিংহদরজা পেরিয়ে যখন ফিরল তখন সে অন্য এক আরমান। তার মাথায় সেট করা এক ডিভাইসের মাধ্যমে তাকে চালায় ভিনদেশি এক বিজ্ঞানী প্রফেসর টেন্ডুলকার। টার্গেট আরমানের বাবা ড. সালমান। তার কাছে সংরক্ষিত হরিপুর গ্যাসফিল্ড নিয়ে টপ সিক্রেট ফাইল হাতিয়ে নিতে চায় ওরা। এসময়ই ঘটনাস্থলে হাজির দেশের সেরা বিজ্ঞানী প্রফেসর মাহমুদ সানি। একদিকে ভিনদেশী গুপ্তচর তস্কর বিজ্ঞানী, আরেকদিকে দেশপ্রেমিক বিজ্ঞানী, যিনি দেশের সম্পদ ও স্বার্থ বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। শুরু হলো বিজ্ঞানের লড়াই। রহস্যঘেরা সিংহদরজার বাড়ি ঘিরে গা শিউরে ওঠা এক বিজ্ঞান কল্পকাহিনী।