ভাষা কে কেন্দ্র করে পৃথিবীতে অসংখ্য জনপদ ও মানবপল্লী গড়ে উঠেছে পৃথিবীর প্রতিটি ভাষার রয়েছে নিজস্ব মাধুর্যতা। ছন্দের মহিমা, শব্দ-বৈভবের কারিশমা,নির্মাণশৈলী বর্ণনায়নের রূপময়তা- এসব নিয়েই হল সাহিত্য। ভাষা ও সাহিত্যে সর্বাধিক ব্যাপক ও বহুধাবিস্তৃত অবদান রেখেছেন কবিরা। কবিদের জীবনযাপনের প্রবাহে রয়েছে নানাদি শিক্ষা ও ক্ষ। তাদের জীবন পাঠে রয়েছে শ্রুতির মধুরতা ও পাঠের মনোহর সুখ। আরো জানতে পারবেন কবিতা ও সাহিত্যে কবিদের বহুমাত্রিক ঐতিহা-অবদান। সময়ের প্রাবনে যুগে যুগে কবিরা হয়েছেন সোনালী মানুষ। অকাতরে বিলিয়েছেন সৌভাগ্যের মোহন সৌরভ। আরবি, ফারসি, উর্দু ও বাংলা ভাষার স্বীকৃত কবিদের সংক্ষিপ্ত জীবন আদর্শ তুলে ধরা হয়েছে এখানে এই বই পাঠে যদি কারো ভালো না লাগে, সে দায়ভার আমার। আর যদি কাউকে সামান্যতম অনুপ্রাণিত করে সকল প্রশংস আল্লাহ তাআলার। . শাইখের আলোচনায় সবিশেষ প্রধান্য পায়—বিবাহ, বহু বিবাহ, দ্রুত বিবাহ, পুণ্যময় স্ত্রী, যুবসমাজ, সামাজিক ও পারিবারিক অবক্ষয়ের মূল কারণ ও এর থেকে উত্তরণ; সেই সাথে স্থান পায় মুসলিম-বিশ্ব, জয়-পরাজয়, নারী-অধিকার, মানবাধিকার, সুস্থ সুখি পরিবার ও সমাজ গঠন, সুস্থ খাদ্যাভ্যাস, দুশ্চিন্তামুক্ত জীবন, হেলদি লাইফ-স্টাইল, উত্তম আহার, এক্টিভিটি, প্রডাক্টিভিটি, চিকিৎসা, স্বাস্থ্য-সচেতনতা, আত্মশুদ্ধি, চিন্তাশুদ্ধি, ইতিহাস, বিজ্ঞান, তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব, প্রাচ্য-সংকট; বৈশ্বিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও নৈতিক সংকট ও বিপর্যয়, বিশ্ব-রাজনীতি ইত্যাদি বিষয়াদি। প্রতিটি বিষয়ই স্থান পেয়েছে বক্ষ্যমাণ বইটিতে। এক একটি বিষয় বিশ্লেষিত—কুরআন-সুন্নাহ, জীবন, ন্যায্য, নৈতিক, আদর্শিক, বাস্তবিক, বৈজ্ঞানিক ও ঐতিহাসিক মানদণ্ডে। তিনি আলোচনা, পর্যালোচনা, বিচার ও বিশ্লেষণে একাধারে একজন প্রাজ্ঞ, তত্ত্বজ্ঞ, বিচক্ষণ ও ইনসাফপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তার লেকচার শুনে উপকৃত হচ্ছেন বহু তরুণ-তরুণী; শুধু মুমিনই নয় অমুসলিমরাও উপকৃত হচ্ছেন তার বক্তব্য থেকে; খুঁজে পাচ্ছেন আঁধার ছেড়ে আলোর পথের দিশা।