ঘড়িতে সাড়ে চারটা বাজে। দরজায় নক পড়েছে। কোনো বিপদ হলো কি না, তা দেখার জন্যই চটজলদি দরজা খুলল মেয়েটি। কিন্তু দরজায় মায়ের বদলে দেখা মিলল লম্বাটে দেহের তানজিদ হাসানের! পরনে রাতের পোশাক। তাকে এমন অবস্থায় আগে কখনো দেখেনি সামিহা। ওর অন্তঃকরণ ধক করে উঠল। পিছিয়ে গেল কয়েক পা। "এই মেয়ে, তোমার সমস্যা কী? কথা বলছ না কেন?" ভয় পেয়েছে সামিহা। তানজিদ একজন সুদর্শন পুরুষ। হিরো হওয়াতে নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। তার কণ্ঠের কাছে সামিহার চিকন সুর বড়ই তুচ্ছ। সে কয়েকবার চেষ্টা করেও গলায় আটকে থাকা কথাগুলো বলতে পারল না। ঘেমে গেছেন তানজিদ। এসিতে সর্বদা থাকা হয়। তার ওপর অতটা পথ গাড়ি চালিয়ে এসেছেন। ফ্যানের নিচে বসলেন তিনি। কিছুটা স্বস্তি অনুভব হলো এবার। এইটুকু মেয়ে সুপারস্টার তানজিদ হাসানকে বেশ নাকানি-চুবানি খাইয়ে দিল আজ!
"অসম্ভব সুন্দর তোমার লেখা। এই গল্পটি না পড়লে সত্যিই খুব ভালো একটা গল্প মিস করতাম। একজন সুপারস্টার এর একজন সাধারণ বাড়ীর মেয়ের জন্য এতটা ভালোবাসা সত্যিই মুগ্ধ করার মতো। সাবিহার মনের ভয় টাও কিন্তু অহেতুক ছিল না। একজন সুপারস্টার হয়ে সাধারন একটা মেয়েকে লুকোচুরি করে বিয়ে করা সত্যিই সন্দেহের ।সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি গল্প। লেখিকা আপুর জন্য অনেক ভালোবাসা ও দোয়া রইলো এইভাবেই এগিয়ে যাও।"
অনেক সুন্দর 🤍
Read all reviews on the Boitoi app
আরেকটু বড় হলে ভালো হতো,,, আর এত অল্প সময়ে ত্রিশটা মুভি করা তো ব্যাক্ষাপা আর অযৌক্তিক একটা বিষয় মনে হয়েছে,,, কিন্তু গল্প লেখাটা গোছানো ছিলো
جيد جدا
Onak onak Valo lagce 🥰❣️ just darun lagce 🥰❣️
সামিহা তানজিদ কে নিয়ে ছোট সুন্দর একটি গল্প।ওদের নিয়ে আরও পড়তে মন চেয়েছে দ্রুতই শেষ হয়ে গেলো মনে হয়েছে💗
অনেক দিনের ইচ্ছে ছিলো গল্পটা পড়ার,, তারপর অপেক্ষায় থেকে কিনে পড়েছি। খুবই ভালো লেগেছে।
সত্যি খুব ভালো লাগছে তবে এত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে ভাবিনি 🫰🥰
রেটিং এ ৫/৪ দিলাম আপুই। ভীষণ ভালো লিখেছেন। তবে কোথাও কোথাও মনে হয়েছে বড্ড তাড়াহুড়ো করে লিখেছেন। ভালোবাসা নিয়েন।
গল্পটি সুন্দর, তবে বেশি ভালো লাগছে নায়কের পারসোনালিটি, যেখানে বৃষ্টিতে নায়ক সরাসরি তাও বউ বা নায়িকাকে কাছে টানে নি। এই একটা বিষয়, আর একটা বিষয় যে বিয়ের পর মিডিয়া থেকে নিজেকে মুক্ত করা।
Onnorokom golpo