রাত ৩ টা। নামে একটি সময়ের ইঙ্গিত। ঘড়ির ঘন্টা যখন ৩টায় গিয়ে থামে। তখন এই জীবজগৎ তার রুপ বদলায়। সবাই এই রুপ দেখতে পায় না। হায়নাদের ন্যায়ে কারো আগমন ঘটে নিশ্চুপ। নেশায় আসক্তিপূর্ণ পুরুষরা ছাদে নেশা করে। দম্পতিরা আলো বন্ধ করে ঘুমাতে যায়। কলেজের মেয়েটা কম্বলের নিচে লুকিয়ে প্রেমালাপে ব্যস্ত। কেও আল্লাহ্র ডাকে সাড়া দিতে তাহাজ্জুদ, ওযুতে মুগ্ধ। কিন্তু এই পুরো বিধি;চক্রে, কারো নজরও রয়েছে। সে আমাদের জগতের না। অন্য জগতের কেও। সময় রাত ৩ টা।
রিয়াজ তো ফিরেই আসলো ভাইয়া, তাহলে এই গল্পের পরের অংশ দিয়ে ফেলুন প্লিজ🙂 অধীর আগ্রহে অপেক্ষারত আপনার একজন নিয়মিত ভক্ত
Read all reviews on the Boitoi app
ভাই আপনার গল্প গুলো অসাধারণ। আপনার গল্প আমি একটা পেইজ থেকে পাই,এম্বুলেন্সের রহস্য ওটা থেকেই আপনার গল্প গুলো পড়তেছি একটা একটা করে। শুভ কামনা রইল ভাই
Bolar kisu nai onek valo hoice ☺️☺️
খুব সুন্দর একটি বই👌কিন্তু এখন থেকে আমার আয়না দেখা বন্ধ😑আশা করি সামনে আরো সুন্দর সুন্দর বই পরতে পারবো🫶
আমি যখন শুনি নাইটথ্রিএএম বই টি এসেছে তখন থেকে বইটি কেনার অনেক আশা ছিলো অবশেষে বইটি কিমলাম বইয়ের প্রথম দিকে কিছুই বুঝতে পরছিলাম না তাবে ৩য় পর্ব থেকে বুঝতে পেরেছি এই বইয়ের গল্পের কিছু কিছু লাইন আছে যেগুলো পড়তে গিয়ে গায়ের লোম দাড়িয়ে গেছে এই গল্প আমার জীবনের সেরা গল্পের মধ্যে একটি। আশা রাখছি ভবিষ্যতে এর চেয়ে আরো ভয়াবহ গল্প পাবো।
অসাধারণ
অসম্ভব সুন্দর হইছে ভাইয়া, ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটা গল্প আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য,,,,,,
চমতকার...!
তান্ত্রিক রিয়াজ এর অপেক্ষায় আছি
রাতের বেলা ভয় লাগবে বলে দুপুরে পড়তে গেছিলাম। এহন দেখি আমার ভয় লাগতেছে। আয়না দেখলেইতো ভয় লাগবে এখন। লেখক সাহবের কি ভয় লাগেনা? এত ভয়ংকর গল্প কিভাবে লিখেন? অর্পিতার কাহিনী শুনে সত্যিই চোখে পানি চলে আসছে। অর্পিতার সৎ মায়ের মতো আমাদের সমাজেও এমন মানুষরূপী কিছু পশু রয়েছে। যারা টাকার বিনিময়ে সব করতে পারে। যদিও গল্প টা কাল্পনিক তবুও এর মধ্যে বাস্তবতার ছাপ স্পষ্ট। যাইহোক।,সবশেষে এটাই বলবো, রিয়াজ ভাইয়ার জন্য অনেক অনেক দোয়া রইলো। আপনি আরও এগিয়ে যান। আর আমাদের এমন মাস্টারপীস গল্প উপহার দেন🥰