বারবার দীর্ঘনিঃশ্বাস হচ্ছে ইলনাজের। এর আগে কখনো কাউকে কোন কথা বলার ইচ্ছে জাগে নি তার। যেহেতু এই লোকের সাথে বিয়ের কথা হচ্ছে তাই তার জানা উচিৎ বলেই মনে করছে ইলনাজ। সাদাত চুপচাপ বসে আছে। এই কথাগুলো সে দ্বিতীয়বার শুনছে, তাই তার অনুভূতি প্রকোপ হচ্ছে। এত সুন্দর, নিষ্পাপ চেহারার মেয়েকে কষ্ট দেওয়া যায়! শ্যামলাবর্ণের কাজলচোখের মেয়ের চোখে পানি নেই, একফোটাও পানি নেই আছে শুধু কাউকে হারানো দীর্ঘশ্বাস। " আপনার ভালোবাসা ফুরিয়ে যায় নি। চোখের পানি ফুরিয়ে গেছে। ভালোবাসার সাথে চোখের পানি চাষের দায়িত্ব কি আমাকে দেওয়া যায় নাবাহ্?" ইলনাজ নিশ্চুপ রইল। কোন কথা তার ভেতর থেকে হামাগুড়ি দিয়ে বাহিরে আসতে চাইছে না। লোকটার কথা শুধু মাঝেমাঝে তার সবকিছু থামিয়ে দিচ্ছে। তবে বাবা একটা কথা বলেছে কি না সেটা নিয়ে সন্দিহান। ইলনাজ নিরবতা কাটিয়ে বলে ওঠে, " আমার পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিল। বলতে গেলে সে-ই আমাকে ভালোবাসতে শিখিয়েছিল। জীবনের বেশিরভাগ জিনিস আমি তার কাছে শিখেছিলাম।" যে নারীকে একবার পছন্দ হয়ে যায় সেই নারীর মুখে তার প্রাক্তনের কথা কাটার আঘাতের চেয়ের ধারালো, বিষধর সাপের কামড়ের চেয়েও অসহ্যকর যন্ত্রণার জন্ম দেয় সেটা কি নারী জানে? সাদাতও যন্ত্রণা অনুভব করছে, ভীষণ যন্ত্রণা অনুভব করছে সে। " যে ভালোবাসায় পরম শান্তি, মায়া, সম্মান, পূণ্য আছে সেই ভালোবাসা যদি আমি আপনাকে শেখাই আপনি কি শিখে সেটা নিজের মধ্যে ধারণ করবেন নাবাহ্?" সাদাতের কথায় তার দিকে নীরবনয়নে তাকায় ইলনাজ। লোকটাকে কি বিশ্বাস করা যায়? মানুষের চেহারা তো অনেক কিছু বলে দেয়। সাদাতের চেহারাও স্পষ্ট গোটা গোটা অক্ষরে বলে দিচ্ছে, " শুধু বিশ্বাস না, এই লোকটাকে প্রচন্ড রকমের ভালোবাসা যায়। " ইলনাজ এখনো দোটানায়, সে কি আদৌ আবার ভালোবাসতে পারবে? তিন বছর সে দুনিয়ার মানুষের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রেখে ফিরে এসেছে রবের কাছে। মনের যত কথা, যত দুঃখ যত ভালোবাসা সব সিজদাহ্-তেই ঢেলে দিয়েছিল সে। সৃষ্টিকর্তার পর কি এই লোকটাকে বিশ্বাস করা যায় নিজের মানুষ হিসেবে? নতুন করে ভালোবাসা সম্ভব?
আমার পড়া সব গল্পের মধ্যে এটা আলাদা এবং ভিন্ন ভালোবাসার গল্প ছিল। অতীতের দাগ মুছে দেওয়ার জন্য একটা বিশ্বাস যোগ্য এবং ভালোবেসে আগলে রাখার মতো মানুষের প্রয়োজন হয়। যেমন এই গল্পে অতীতের কষ্টে জর্জরিত ফাইনাজের জীবনে সাদাতের প্রয়োজন পরেছে। ফাইনাজের জীবনে নতুন ভোরের আলো নিয়ে এসেছিল সাদাত। ফাইনাজ এবং সাদাতের স্টোরি ছিল আমার পড়া সব গল্পের চেয়ে ইউনিক কারন দুই বই প্রেমির ভালোবাসার গল্প কখনো আমার পড়া হয় নি। একজন লেখক অপরজন পাঠক এই বিষয়টা আসলেই আলাদা। পুরো গল্প জুড়ে সাদাতকে নিয়ে সন্দেহ হচ্ছিল কারন তার ক্যারেক্টর টা পুরো রহস্যময় ছিল কিন্তু শেষে রহস্য উদঘাটন হওয়ার পর খুব সুন্দর লেগেছে সম্পূর্ণ কাহিনীটি। লেখিকা আপু খুব সুন্দর লিখেছেন। অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা রইল 🥰
Read all reviews on the Boitoi app
বই কীভাবে কিনতে হয় তোমার থেকেই শিখলাম,পড়লামও।মানে আর আমার সইছিল না পড়ার জন্য। এই প্রথম আমি কোনো ই-বুক পড়েছি আর রিভিউও দিচ্ছি।জানিনা কীভাবে লিখে মনের ভাব প্রকাশ করবো।আমি ভীষণ এক্সাইটেডের সাথে গল্পটা চটজলদি পড়ে শেষ করেছি। ভাই রে ভাই,আমি শুরুতে ভাবতেও পারি নি ওই লেখকটাই সাদাত,শেষের দিকে একটু ভেবেছিলাম আর সেটাই সত্যি হলো। ইলিনাজকে ভীষণ ভাবে ঠকানো হয়েছে।কি বাজে ছিলো তার প্রেমিক।এত বছরের সম্পর্ক কীভাবে এক নিমিষেই ধ্বংস করে দিলো,বুকটা কি একটুও কাঁপে নি? আহা কি প্রেম দুজনের,আমি শুধু হেসেছি।🙆♀️ যখনই তাদের (সাদাত+ইলিনাজ) খুনসুটির পর্ব গুলো পড়েছি যতবার সামনে এসেছে ততবার হেসেছি।ভালোবাসা দেখতেও সুন্দর (আমি তো পড়েছি)। সবশেষে এটাই বলবো দারুণ হয়েছে গল্পটা।আমার টাকাগুলো এমনকি সময়টাও বৃথা যায় নি।জীবনে প্রথম ই-বুক'টাও দারুণ ছিল। ও হ্যাঁ, বই নিয়ে কথা গুলোও সুন্দর ছিলো।🥹 বই আসলেই মানুষের সঙ্গী। দারুণ লেগেছে গল্পটা। তাদের কথা গুলো, 🥹 " আমি বিকেলেই চলে আসার চেষ্টা করব। তোমার জন্য কী নিয়ে আসব বলো?" " একজোড়া পাপ না করা চোখ। একটা শীতল হৃদয় যেখানে আমি নির্দ্বিধায় এক্কাদোক্কা খেলতে পারব। একটা সঠিক পুরুষ।
আপু তোমার লেখা বরাবরই আমার অনেক পছন্দের।কাছে না এসে ভালোবাসবো না নামটাই দারুণ ভালো লেগেছে। সাদাত আর নাবাহ্ এর মিষ্টি ভালোবাসাটা মন ছুয়ে গেছে আপাইই।ইশশশ্ কি সুন্দর নাবাহ্ এর কাছে সাদাতের লাগামহীনতা।প্রতিটা লাইন,, সাদাতের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ মারাত্মক সুন্দর। নাবাহ্ এর ''শ্যামাঙ্গিণী'' ডাকটা দারুণ 🥺🥺।আর লেখক এর সাথে তার পাঠিকার বিয়ে দিয়ে তো তুমি অদ্ভুত কান্ড ঘটাইছো😀😀।জোসস্ লাগলো ব্যাপারটা।সব মিলিয়ে আমার কাছে দারুণ লেগেছে 💓💓💓
অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প লিখেছেন আপু 💙 মতামত দেওয়ার মতো ভাষা আমার কাছে নেই আপু, সবশেষে একটাই অনুরোধ থাকবে এইরকম গল্প আরো চাই🥀 ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর একটা গল্প উপহার দেওয়ার জন্য 💙🥀
ভালোবাসা সুন্দর, যদি সেটা সঠিক মানুষে সাথে হয়। সাদাতের ভালোবাসা আমাকে সত্যিই মুগ্ধ করেছে। লোকটা কি সুন্দর করে ভালোবাসতে জানে। অতীতে বাজে ভাবে ঠকে যাওয়া ইলনাজ কে সাদাত পুণরায় ভালোবাসতে শিখেয়েছে। শেষের টুইস্টা কিউট ছিল। আর সবচেয়ে ভালোলেগেছে ইলনাজ কে সাদাতের "শ্যামাঙ্গিনী" বলে ডাকা টা❤। লেখিকা আপনার লেখার ধরণ আমার বরাবরই দারুন লাগে💙 ভালোবাসা নিবেন💙❤
মারাত্মক রকম সুন্দর একটা গল্প 🤍🤍🤍🤍
#রিভিউ #কাছে_না_এসে_ভালোবাসব_না (ই-বুক) #তানিয়া_মাহি(নীরু) হুট করে পড়ে ফেলা ভীষণ সুন্দর একটা শুদ্ধ ভালোবাসার গল্প। গল্পটার ভাঁজে ছিলো একরাশ মুগ্ধতা আর প্রশান্তি। ভালোবাসা খুব সুন্দর, তবে হালাল ভালোবাসা! এটা একটু বেশিই সুন্দর।ছোট্ট কিউট সাথে অল্প একটু সাসপেন্স ছিলো গল্পটায়।গল্পটার সারপ্রাইজ ময় সমাপ্তি নাবাহ্'র সাথে সাথে পাঠকদেরও চ'ম'কে দিয়েছে, ঠোটের কোণে একটু মুচকি হাসি তুলে দিয়েছে।ভালোবাসা আর কাছে আসার গল্পে একজন ভালোবেসে কাছে এসেছে, অন্যজন কাছে এসে ভালোবেসেছে। চরিত্র,,, সাদাত আহমেদ: ইশ্! লোকটা এতো মনোমুগ্ধকর কেন। ছোট গল্পটার পুরোটা জুড়েই আমি শুধু তার প্রতি মুগ্ধতায় আকৃষ্ট হয়েছি।এতো সুন্দর নিখুঁত ব্যক্তিত্ব, অপর পক্ষের মানুষটাকে ভালোবাসতে বাধ্য করার মতো অসীম ভালোবাসা সব মিলিয়ে সাদাদ যেন শুভ্র শুদ্ধ সুন্দর একটা চরিত্র। ইনলাজ নাবাহ্: সাদাতের শ্যামাঙ্গিনী। অতীত!অতীত তাকে দারুণভাবে ঠ'কি'য়ে'ছে, ভে'ঙে দিয়েছে। তবে এই অতীতের ধা'ক্কা'টাই আবার তাকে শক্ত করেছে, নতুন জীবন দিয়েছে, মিলিয়ে দিয়েছে শুভ্র শুদ্ধ ব্যক্তিত্বের অধিকারী সাদাতকে। মেয়েটার মাঝে কোন প্রকার ন্যা'কা'মো ছিলো না, স্বাভাবিক, সাধারণ কিন্তু ভালোলাগার মতো একটা চরিত্র। আজিজ সাহেব-সন্ধ্যা খানম: নাবাহ্ র বাবা মা। গল্পটার প্রধান চরিত্রের বাইরে এই দুটো চরিত্র আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। সুন্দর করে গুছিয়ে মেয়ের সুখ খুঁজে দিয়েছে। মেয়ের ইচ্ছেকে সবসময় প্রাধান্য দিয়েছে। ননদ হিসেবে মিশুক মেয়ে অনুম আর শ্বাশুড়ি মেরিনা বেগমও চরিত্র গুলোও ছিলো অমায়িক। ওহ্ হ্যা গল্পটার অন্যতম প্রাণ লেখক সাহেব "ওয়াহাজ আনাম" তার কথা বলতে ভুলেই গেছি। না থাক তার কথা গল্প পড়েই জেনে নেওয়া যাবে। প্রিয় কিছু লাইন,, ""মা বলেছে আপনাকে নিয়েই যেন বাড়ি ফিরি। সবাই তো কাল পরশু বাড়ি ফিরবে। আমার বাড়ি ফেরা আপনার উপর নির্ভর করছে নাবাহ্।"" ""আপনার ভালোবাসা ফুরিয়ে যায়নি চোখের পানি ফুরিয়ে গেছে। ভালোবাসার সাথে চোখের পানি চাষের দায়িত্ব কি আমাকে দেওয়া যায় নাবাহ্?"" ""~অনুমতি দিলে একটা কথা বলতে পারি নাবাহ্? ~হুম শুনছি। ~ভালোবাসি।"" ""বয়স কখনো কমে শুনেছো? দিন দিন ক্ষণে ক্ষণে বাড়ে, ভালোবাসাও বয়সের সাথেই বয়সের মতো বাড়ে কমে না কখনো। আমার ভালোবাসা কখনো কমবে না।"" ""একজোড়া পা'প না করা চোখ। একটা শীতল হৃদয় যেখানে আমি নির্ধিদ্ধায় এ'ক্কাদো'ক্কা খেলতে পারবো । একটা সঠিক পুরুষ যার উপর শুধু আমার অধিকার বর্তাবে। পারবেন না নিয়ে আসতে?"" ""অনেক বেশী ভালোবাসি আমার শ্যামাঙ্গিনীকে। সে কি সেটা জানে?"" লেখিকার গল্প আমি এটাই প্রথম পড়লাম। ফেসবুকে তার লেখা কোন গল্পই আমি পড়িনি। নবনীতা আপুর একটা পোস্ট পড়েছিলাম সেখান থেকেই ইচ্ছে হয়েছিলো গল্পটা পড়ার, অবশেষে পড়ে ফেললাম। লেখিকার গোছানো লেখনি আমার বেশ ভালো লেগেছে।মাশাআল্লাহ। আগামীর জন্য দোয়া ও শুভকামনা। খারাপ লাগা: সব কিছু ভালোর মাঝেও দুটো জিনিস আমার ভালো লাগে নি এক. বানান ভু'ল, ভালোই কয়েকটা বানান ভু'ল ছিলো যার ফলে পড়তে একটু অসুবিধা হয়েছে। দুই. নীলয়ের বিষয়টা আরো একটু ক্লিয়ার করা উচিত ছিলো বলে মনে হয়। হুট করে নাবাহ্ কে ছেড়ে দিলো, অন্য কাউকে বিয়ে করে নিলো কিন্তু কেন? এটা ক্লিয়ার করলে সাথে অতীতের প্রেক্ষিতে তার বর্তমান অবস্থা এক ঝলক দেখিয়ে দিলে ভালো হতো। পরিশেষে বলতে চাই ভু'লত্রু'টি সব মিলিয়ে গল্পটা আমার খুব ভালোলেগেছে। সিম্পল, কিউট, ছি'ম'ছা'ম, সাধারণ, শুভ্র, শুদ্ধ, শালীন, মার্জিত খুব সুন্দর একটা গল্প। ""কাছে না এসে ভালোবাসব না, গল্প না পড়ে অনুভবের মজা বুজবো না!""
"আমি দূর হতে তোমারে দেখেছি" গল্পটা পড়ে আপুর লিখা অনেক পছন্দ হয়েছে❤️🔥 এই গল্পটা সুন্দর, তবে কাহিনি গভীরতা একটু কম মনে হয়েছে। ভালো লিখেছেন।
আমার খুবই ভালো লেগেছে🥰এ খানে কোনো অশালীনতা নেই দেখে পরে আরো ভালো লাগলো🥰লেখিকা খুবই সাবলীল ভাষায় একটি পবিত্র প্রেম ফুটিয়ে তুলেছেন 🥰
বইয়ের নাম: কাছে না এসে ভালোবাসব না লেখকের নাম: তানিয়া মাহি (নীরু) রিভিউ: 🖋️সারকথা: একটি মেয়ের বেঁচে থাকার লড়াইয়ের শত অপেক্ষায় দিন কা*টানোর পর সঠিক মানুষের দেখা পাওয়ার গল্প। সেই মানুষের সাথে কি করে নিজের অতীত ভুলে সুখী হয়েছে, সুখ কুড়িয়ে নিয়েছে, সুন্দর জীবন গুছিয়ে নিয়েছে সেই সকল দৃশ্য নিয়েই রচিত "কাছে না এসে ভালোবাসব না" ই-বুক 🖋️পাঠক প্রতিক্রিয়া: বইটি যখন বইটই এপ্স থেকে প্রকাশিত হয় তখন থেকেই বইটি পড়ার আগ্রহ জাগে। এতোদিন হয়ে উঠে নি নানা কারণে। আজ সকালেই বইটি কিনে নেই। কেনার পর তো পড়ার আগ্রহ আরো বাড়তে থাকে। বইটি পড়ার পর ভাবতে বসি নানা কথা। উপরওয়ালা বোধহয় মানুষকে সুখী করতেই জীবনে একটা হলেও ধাক্কা দেন। তবে তিনি মানুষকে তার ভাবনার বাইরে গিয়েও অনেক কিছু দিয়ে থাকেন যা মানুষ কল্পনাও করে না। আরো কিছু বিষয়ের মধ্যে ভেবেছি এভাবেও ভালোবাসা যায়? হয়তো বইয়ের পাতা বলে বিশ্বাস হবে না কিন্তু পৃথিবীতে এখনো সত্যি ভালোবাসা আছে যা আমার হয়তো দেখেছি বা আবার না। তবে আছে না থাকলে পৃথিবীত এখনো এতো সুশৃঙ্খল থাকতো না। সবশেষে বলব এতো সুন্দর সাবলীল ভাষায় মুহুর্ত গুলো উপস্থাপন সুন্দর ছিলো। একটা চরিত্র আমার মনে সবচেয়ে বেশি প্রিয় জায়গা করে নিয়েছে। ওই চরিত্র টার রহস্য জনতেই বইটি ছেড়ে উঠতে মন চায়নি। সবশেষে বলব যারা এখনো পড়েন নি পড়ে দেখবেন। আশা করি ভালোই লাগবে। 🖋️চরিত্রের নাম: নাবাহ্ ইলনাজ, সাদাত আহমেদ, অনুম আহমেদ, আবির, মেরিনা, আজিজ সাহেব, সন্ধ্যা খানম নীলয় ইত্যাদি। 🖋️চরিত্র উপস্থাপন: বইয়ের সার্থকতা অনেক টা চরিত্রের উপস্থাপন এর উপর নির্ভর করে। চরিত্রের উপস্থাপন সুন্দর মানে বইয়ের অর্ধেক সার্থকতা লাভ। 🖋️পছন্দের কিছু লাইন: ১. পাকঘর থেকে আসছি, পাকাচ্ছি তো কিছু অবশ্যই, আর সেটা হলো তোর পছন্দের বিরিয়ানি। ২. আমি কি আপনাকে বিশ্বাস করতে পারি? ৩. "আপনার ভালোবাসা ফুরিয়ে যায় নি, চোখের পানি ফুরিয়ে গেছে। ভালোবাসার সাথে চোখের পানি চাষের দায়িত্ব কি আমাকে দেওয়া যায় নাবাহ্? 🖋️প্রিয় অংশ: বইয়ে অনেক প্রিয় অংশ ছিলো তবে সবচেয়ে বেশি প্রিয় জায়গা ছিলো সাদাত এর বলা কথাগুলো। ওই কথাগুলো মনে একটা ভিন্ন জায়গা করে নিয়েছে। 🖋️ বানান: বইটির বেশ কয়েক জায়গায় স্পেলিং ভুল দেখেছি। আমি সেগুলো সাধারণ ভাবেই নিয়েছি। কেননা এতোগুলা শব্দ লিখতে দু'একটা শব্দ লিখতে ভুল হতেই পারে। এটা স্বাভাবিক বিষয়।