কন্যা সম্প্রদান শেষ হয়েছে একটু আগে। তরফদার সাহেব মেয়েকে আজাদের হাতে তুলে দিয়ে অশ্র“সজল চোখে তাকালেন, গলার স্বর অনেকটা ভারি হয়ে গেছে তার। সেই ভারি গলায় বললেন, মেয়েটি খুবই দুখি বাবা। জানিনা এই দুখি মেয়েটিকে কীভাবে সামলাবে তুমি। আর কোনো কথা বলতে পারলেন না তরফদার সাহেব। পকেট থেকে রুমাল বের করে দু'চোখ মুছতে মুছতে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন।