প্রথমই অহুদ প্রান্তরে, ২১ কি. মি. লম্বা পাহাড়ের পাদদেশে অহুদের ময়দানে সাহাবাদের মাকবারা জিয়ারত করেছি। হযরত আমির হামজা (রা.)-সহ ৭০ জন সাহাবি শায়িত রয়েছেন, মতান্তরে ৬২ জন এবং ৮ জন জান্নাতুল বাকিতে। যারা শহিদ হয়েছিলেন ওহুদের যুদ্ধে। নবিজিও আহত হয়েছিলেন। যে স্থানে নবিজিকে সেবা শুশ্রূষা করা হয়েছিল সে স্থানটিও দেখা হলো। ওহুদ পাহাড় সম্বন্ধে নবিয়ে করিম (স.) বলেন- পাহাড়টি জান্নাতে স্থান পাবে ইনশাআল্লাহ। নবিজির অনেক স্মৃতি বিজড়িত পাহাড় এটি। রাসুল (স.) ও সাহাবিগণ অধিক ভালোবাসতেন। মসজিদে নববী হতে ৫ কি. মি. দূরে পাহাড়টি লালছে বর্ণের পাথর দ্বারা বেষ্টিত। ওহুদের ময়দানে কিছু পাথর এনে রাখা হয়েছে হাজি সাহেবেরা দেখার জন্য। পাহাড়টির নিচে স্বর্ণ সজ্জিত রয়েছে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। ওহুদ প্রান্তরে মনোরম একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। নামাজের সময় হলে মোসল্লিরা সালাত আদায় করে থাকেন।