দিয়া গত কয়েকদিন যাবত বিভিন্ন জনের মুখে এক রহস্যময় ঘটনা শুনতে পাচ্ছে। দিয়াদের মাদ্রাসার শেষ প্রান্তে একটা নদী আছে। সেই নদীতে নাকি একটি মেয়ে অত্মহত্যা করার জন্য ঝাঁপ দিয়েছে। নদীতে ঝাঁপ দিতে দেখে কয়েকজন লোক মেয়েটিকে নদী থেকে তোলে। মেয়েটির সাথে থাকা একটি ছেলেকেও ধরে। আজ রাতে মেম্বার বাড়িতে এ নিয়ে বিচার বসবে। দিয়া ঠিক করলো যেমন করেই হোক কাকিমাকে নিয়ে মেম্বার বাড়িতে যাবে। এশার নামাযের পর দিয়া ও কাকিমা যখন মেম্বার বাড়িতে যায় তখন বিচার প্রায় শেষ হয়ে আসছে, ইতোমধ্যে দিয়া ও কাকিমা বুঝতে পারে যে বিচারে দুজনকে বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিছু ছেলে পক্ষ মেনে নিচ্ছে না। এদিকে মানুষের ভিড়ে দেখাই যাচ্ছে না ছেলেটি কে বা মেয়েটি কে? তবে ছেলেটির কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে। বেশ পরিচিত কণ্ঠ। হঠাৎ কাকিমা দিয়াকে ডেকে বললো- ‘দিয়া শোনো, ছেলেটি বলছে সে নাকি দিয়া নামের একজনকে ভালোবাসে। দিয়া অবাক হয়ে কাকিমার দিকে তাকায়। ভেবে পায় না কে এই ছেলে! আর নদীতে ঝাঁপ দেয়া মেয়েটিই বা কে...