এক বনমল্লিকার খোঁজ পেলো রোয়াস মির্জা। যে সমাজের চোখে ভোগ্য ও কাম্য বস্তু তাকে আগলে নিলো অকপটে এই কান্তিমান পুরুষটি। পতিতার সঙ্গ কেন চায় একজন পুরুষ? নিজের কামনা-বাসনা কে চরিতার্থ করার জন্য। কিন্তু রোয়াস জন্ম থেকে পতিতা ওরশী নামক তরুণীকে স্বপ্ন দেখালো।স্বার্থে নয় বরং সুন্দর ভাবে বাঁচানোর জন্য। এটা কী ভালোবাসার তাগিদে? আবার ভালোবাসা কী এতো সহজ? প্রশ্নের জবাব আছে "বনমল্লিকা"-তে।
"আপুর লিখা বরাবরই অনেক প্রিয়। তাই লিংক দেয়ার সাথে সাথে কিনে নিলাম।আর অবশ্যই আমি ঠকিনি। ভিন্নধর্মী একটা গল্প,তার উপর রোয়াসের বাবার টুইস্টটাও ভালো লেগেছে।নিয়তি রোয়াসকেও ঠিক তার বাবার অতিত ঠিকানায় নিয়ে গিয়েছে। সব মিলিয়ে অনেক ভালো ছিল।❤️"
এই গল্পটার ২য় পার্ট নিয়ে আসেন।
Read all reviews on the Boitoi app
অসাধারণ গল্পটা। একটু ভিন্ন কিন্তু ভালো লেগেছে খুব।😌
#রিভিউ_পোস্ট #বনমল্লিকা #সামিয়া_খান_প্রিয়া #রিভিউদাতা_কানিজ ফাতেমা নিঝুম প্রথমে গল্পটা সম্পর্কে যা বলবো তা হচ্ছে এটি একটি ১৮+ গল্প। যেহেতু গল্পটা ব্রো*থেলে থাকা একজন মেয়ে কে নিয়ে লেখা এবং একজন ধনাঢ্য ব্যক্তির #বনমল্লিকা সে কিভাবে হলো? কিভাবে তাদের পরিচয় হলো? তাদের সাক্ষাতের পরবর্তীতে কি কি ঘটেছিল? এসব সম্পর্কিত তাই বলা যায় এটি একটি ১৮+ গল্প। তবে গল্পট শালীনতা বজায় রেখে লেখা হয়েছে। অশ্লীল কোন বিষয় নেই গল্পটাতে। গল্পটাতে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র আছে। এবার আসি চারিত্রিক বর্ণনায়ঃ রোয়াসঃগল্পের নায়ক রোয়াস।সে একজন ক্ষমতাবান ধনাঢ্য ব্যক্তি। পরিবারের বাবা এবং সৎ মা আছে তার। তার সৎ মা ভীষণ ভালো একজন মানুষ। কিন্তু সে তাকে কোন কারণ ছাড়াই সেভাবে মেনে নিতে পারে না ।সমপ্রতি তার ব্রেকাপ হয়েছে।আর এই ব্রেকাপের সুযোগে তার বন্ধু তাকে কিছু পরামর্শ দয়।তা তার জন্য কতটা ঠিক ছিল?আর এই পরামর্শ মেনে সে তার বন্ধুর সঙ্গে যায় ব্রো*থেলে। তারপর কি ঘটেছিল?সেটা জানতে হলে গল্পটা পড়তে হবে। আকিবঃরোয়াসের বিজনেস পার্টনার এবং বন্ধু।যার পরামর্শে সে ব্রো*থেলে গিয়েছিল।সে কি সত্যিই রোয়াসের বন্ধু ? নাকি এই বন্ধুত্বের পেছনে অন্য কোনো উদ্দেশ্যে আছে? ওরশীঃগল্পের নায়িকা।ব্রো*থেলে তার জন্ম। তার মা একজন যৌ*নকর্মী। কিন্তু ওরশীর কিছু সমস্যা থাকার কারণে ২০ বছর বয়স হওয়ার পরেও সে কোন পুরুষের সংস্পর্শে আসে নি।তাকে কেউ জোর করে নি। কিন্তু হঠাৎ একদিন এক ধনাঢ্য ব্যক্তি আসে ব্রো*থেলে।খোঁজ করে এক ভা*র্জিন এবং এডাল্ট নারীর। যেহেতু ওরশী তাদের ওখানকার একমাত্র ভা*র্জিন মেয়ে সেই সাথে এডাল্ট।তাই তাকে পাঠানো হয়।তার দাম ধার্য করে তাকে কিনে নেওয়া ব্যক্তি নিজে।সে দশ গুণ বেশি অর্থ দিয়ে কিনে নেয় ওরশীকে।সেই ব্যক্তি ছিল রোয়াস। ওরশী প্রথম যে পুরুষের সংস্পর্শে এসেছিল। কিন্তু রোয়াস কতটা স্পর্শ করেছিল তাকে?সে কি শুধু শরীর স্পর্শ করেছিল নাকি সেই সাথে মন?কি ঘটেছিল শেষে?তার জীবনে কি রোয়াস ব্যাতীত অন্য আরো কোন পুরুষ এসেছিল?নাকি শেষ পর্যন্ত রোয়াস ছিল? লাবন্যঃরোয়াসের প্রাক্তন প্রেমিকা। কেয়াঃওরশীর মা। হেমাঃরোয়াসের সৎ মা।সে ভীষণ ভালো একজন মানুষ। তাহিরঃরোয়াসের বাবা।যে একজন লেখক।প্রথম স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদের পর বিয়ে করেন হেমা কে। কিন্তু এর মাঝে ঘটে একটি অন্য ঘটনা।কি ছিল সেই ঘটনা? সোমাঃএকজন যৌ*নকর্মী। কিন্তু হঠাৎ তার পরিচয় হয় একজন লেখকের সাথে।যে তাকে বিয়ে করে একটা স্বাভাবিক জীবন দিতে চয়। কিন্তু সোমা তাকে অপমান করে বিদায় করে।কেন এমন করেছিল সে?কি তার কারণ?আর লেখক ব্যক্তিটিই বা কে ছিল? তবে এতো সব ঘটনার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো সে ওরশীকে অনেক সাহায্য করেছে।ওরশীর জীবনের নতুন যাত্রার সূচনা করেছে। কিভাবে সে এসব করলো? অন্যান্য চরিত্রঃআরো বেশ কিছু চরিত্র আছে গল্পটায়। একজন যৌ*নকর্মীর জন্য প্রেম ভালোবাসায় জরানো নিষিদ্ধ। সাধারণ সমাজে তাদের প্রবেশ নিষেধ। তাহলে কি ঘটেছিল রোয়াস আর তার #বনমল্লিকা র সাথে?তারা কি এক হতে পেরেছে? রিভিউয়ের মধ্যে আমি বেশ কিছু প্রশ্ন রেখেছি।এর উত্তর জানতে হলে পড়তে হবে #সামিয়া_খান_প্রিয়া আপুর লেখা ই-বুক #বনমল্লিকা।দাম মাত্র ৬৫ টাকা। এককথায় বলতে গেলে ভীষণ সুন্দর একটি গল্প।মন ছুঁয়ে যাওয়া মতো। (প্রথমবার কোন রিভিউ লেখলাম।তাই কোন প্রকার ভুল থাকলে ক্ষমা সুলভ দৃষ্টি তে দেখবেন।🥺)
অসাধারণ গল্প টা ।তবে আরেকটু বড় হলে ভালো হতো ।গল্পটা সমাজের দুই ভিন্ন মেরুর মানুষ কে নিয়ে লেখা যারা কখনো এক হবে বলে মনে হয়নি বা হয়েছে ।গল্পটার শেষটা অনেক টা ..... বাকি টা বললাম না স্পয়লার হয়ে যাবে ।আমার কাছে গল্পে সবচেয়ে ভালো লেগেছে রোয়াসের 'বনমল্লিকা ' ডাকটা আর ঔরশীর ম্যাচুয়রিটি সাথে তার 'সে'কে ।🤗🤗🤗☺️☺️
এইধরনের প্লট আগে কখনো পড়া হয়নি কিন্তু আপুর অসাধারণ লেখনীর একজন ভক্ত হওয়ার সুবাদে কিনে ফেলি এখন মনে হচ্ছে না কিনলে মিস হতো গল্পটা অসম্ভব সুন্দর। ওরশী কে আমার কখনোই পতিতা মনে হয়নি, শুদ্ধ প্রেমিকা মনে হয়েছে আর রোয়াস চরিত্র টা দারুণ ওরশী আর রোয়াসের নতুন গন্তব্য ভালোবাসাময় হোক
ভাল ছিল।।তবে শেষ টা আরেকটু গোছানো হতে পারত।।।
ভিন্ন ধাঁচের গল্প বাস্তবতা ছিলো প্রখর... গল্পটি আসলেও অনেক সুন্দর ছিলো।।ধন্যবাদ সামিয়া আপুকে। এমন সুন্দর লেখার জন্য।
আসলে আমার ভালো লেগেছে গল্প টা কিন্তু রোয়াস ওকে ভালোবাসে না পারবে নাকি তাও জানে না! আহারে পতিতা ব্যাকগ্রাউন্ড এর জন্যই হয়তো এটার সমাপ্তি টা আমার তাড়াহুরো লেগেছে আপু এটা নিয়ে ফেসবুকে বড় করে লেখিয়েন!
আপুর লিখা বরাবরই অনেক প্রিয়। তাই লিংক দেয়ার সাথে সাথে কিনে নিলাম।আর অবশ্যই আমি ঠকিনি। ভিন্নধর্মী একটা গল্প,তার উপর রোয়াসের বাবার টুইস্টটাও ভালো লেগেছে।নিয়তি রোয়াসকেও ঠিক তার বাবার অতিত ঠিকানায় নিয়ে গিয়েছে। সব মিলিয়ে অনেক ভালো ছিল।❤️