করোনার অস্থির সময়ে আত্মপ্রকাশ ঘটেছিলো সুদিনের। তারপর কেটে গেছে দীর্ঘ তিনটি বছর। নানাবিধ কারনে প্রথম সংখ্যার পর দ্বিতীয় সংখ্যা আর আলোর মুখ দেখেনি। অতি দীর্ঘ এই বিরতির পর সুদিন আবার ফিরে আসছে! অনেক গুছিয়ে, সংঘবদ্ধভাবে। সুদিন আনতে নিরলস কাজ করছে এক ঝাঁক তরুণ তরুণী। তাদের হাত ধরে এখন থেকে নিয়মিতভাবে প্রতি মাসে সুদিনের আলো ফুটবেই বলে প্রত্যাশা আমাদের সকলের। আর বইটই তো থাকলোই। সুদিনের আগামী সব সংখ্যাই পাওয়া যাবে এই ডিজিটাল প্লাটফর্মটিতে।
অনেক সুন্দর গুছানো ম্যাগাজিন, এখন থেকে নিরবচ্ছিন্ন হোক এর পথচলা ❤️🩹
Read all reviews on the Boitoi app
সুদিন সাহিত্য পত্রিকাটা পড়ছিলাম আর একধরনের মুগ্ধতায় আমি জড়িয়ে পড়ছিলাম।এখানকার ছোট গল্পগুলো সত্যি কিছু ভাবনার খোরাক জুগিয়েছে।আর কবিতাগুলো পড়ে মনে হল একেকজন কবি যেন নিপুণ শব্দ শিকারী।রমনীয় শব্দের মালা গেঁথে যেভাবে বিমূর্ত ভাবনাকে মূর্ত করে তুলেছে, সত্যি অসাধারণ। আর এমন সব লেখার ভিড়ে আমারও একটি কবিতা স্থান করে নিয়েছে ,যার জন্য নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে।। সুদিন সাহিত্য পত্রিকার জন্য রইল শুভকামনা।।
ম্যাগাজিন অসাধারণ হয়েছে। সকলেই কি সুন্দর লিখেছেন! আগামী সংখ্যার অপেক্ষায় রইলাম। নিজের লেখা সুদিন সাহিত্যে দেখেও আমি আনন্দিত। সেই সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। 🌸
সুদিন সাহিত্য প্রবাহমান জলকণ্যা একদিন সমুদ্রে পরিণত হবে। সে জ্ঞানের সমুদ্রে ঝাঁপ দিয়ে মরে গেলেও আফচুস থাকবে না৷
সুদিন সাহিত্য পত্রিকা আমাদের মত ছিন্নমূল লেখকদের সুদিনের সংবাদ বহন করে এনেছে।
আলহামদুলিল্লাহ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সবার লেখা গুলোই অসাধারণ হয়েছে। সুদিন সাহিত্য পএে নিজের জায়গা করে নিতে পেরে আমি খুশির জোয়ারে ভাসছি! এভাবেই সামনে আরো নতুন নতুন সুন্দর সংখ্যা বের করুক সুদিন সাহিত্য পএ ইনশাআল্লাহ।
কিছু লেখক আমার পরিচিত। অত্যন্ত ব্যাস্ততার মাঝে তারা লিখার জন্য সময় বের করে যে এত চমৎকার গল্প উপহার দিবে ভাবি নি।