পলাশ সবার নাম্বারেই পাগলের মতো ফোন দিচ্ছে। কারো ফোন খোলা নেই।সবার ফোন বন্ধ। পলাশ দিক-দিশা না পেয়ে ঝরঝর করে কেঁদে দিল। মস্তিষ্ক বিবশ হয়ে আছে। সেই যে আলোর সাথে কথা বলতে বলতে হুট করে লাইনটা কেটে গেল। তারপর থেকে আর কারো সাথে যোগাযোগ নেই। চোখের জল মুছে টেবিলের ড্রয়ার থেকে ভিসা বের করল।ও...শীট, আর মাত্র আটদিন ভিসার মেয়াদ আছে। তবুও পলাশ খুব একটা নিরাশ হলো না। অনলাইনে প্লেনের টিকেট কাটতে গেল। দূর্ভাগ্যেক্রমে একটাও টিকেট নেই। সব সিট বুকিং। ও আল্লাহ্, প্রবাসী জীবন এত কঠিন কেন?মন চাইলেও আপনজনের বিপদে যাওয়া যায় না। পাশে থাকা যায় না। আলোর বড় ভাইয়া শফিকুল পলাশকে ফোন দিল। শুকনো কণ্ঠে বলল, -কী করো ভাই? পলাশ অস্থির হয়ে লাইন কেটে দিল।নিজে থেকে ফোন করে বলল, -'আলো কেমন আছে ভাইয়া? বাড়ির সবাই ভাল আছে তো? কারো কোন ক্ষতি হয়নি তো?
বাস্তবে যদিও পলাশের মত এরকম মানুষ খুবই কম আছে ,,,, পলাশের মত ঐরকম কিছু কিছু মানুষ আছে বলেই হইতো ভালবাসা সুন্দর যারা প্রিয় মানুষটিকে আগলে রাখতে জানে।।। ভালো লাগলো যে শেষ পর্যন্ত গল্পে হ্যাপি এন্ডিং হয়েছে দেখে।।। 💓💓💓💓
Read all reviews on the Boitoi app
গল্পটা এক কথায় অসাধারণ।তবে ডাকাত দলের শাস্তি টা হলে আরো বেশি ভালো লাগতো