১৩ ডিসেম্বর ২০০১ সালে ইন্ডিয়ান পার্লামেন্টে পাঁচজন সশস্ত্র লোক হামলা চালায়। এখনো হামলাকারীদের পরিচয় জানা যায়নি। দিল্লি হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট জানায়, পুলিশ আইনী নিরাপত্তা লঙ্ঘন করেছে, মিথ্যা প্রমাণ পেশ করেছে ও মিথ্যা জবানবন্দি দিতে বাধ্য করেছে। ২০১৩ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারিতে আফজাল গুরুর ফাঁসি দেয়া হয় সমাজের সম্মিলিত চেতনাকে সন্তুষ্ট করার জন্য। আইনজীবী, শিক্ষক, সাংবাদিক এবং লেখকসহ অনেকেই এই মামলার তদন্ত ও বিচারকে সূক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং বিভিন্ন অসংগতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এ বিষয়ে প্রবন্ধ আকারে লিখিত তাদের সুচিন্তিত মতামতকে এই বইয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে। এই নতুন সংস্করণে মুহাম্মাদ আফজাল গুরুর মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারে অনুসন্ধানী আলোচনা করা হয়েছে। একই সাথে এই ফাঁসি কাশ্মীরের সাথে ভারত সরকারের সম্পর্কের স্বরুপ প্রকাশ করেছে।