সারাদেশে এডমিশন টেস্টের হৈচৈ চলছে। আজকাল চাঁদের বেশ ব্যস্ত সময় কাটছে। সারাক্ষণ বইপত্রে ডুবে আছে সে। প্রায় সবকটি পাবলিক ভার্সিটির এডমিশন ফর্ম তুলেছে। মালা বেগম আষাঢ় যতটা পারছে সাহায্য করছে। নাওয়া-খাওয়া ভুলে একপ্রকার পড়াশোনায় বিলীন চাঁদ। জেলায় জেলায় আষাঢ় নিজে সঙ্গে থেকে চাঁদের এডমিশন টেস্ট ক্লিয়ার করাচ্ছে। ঢাকা ভার্সিটিতে খুব সামান্য নম্বরের জন্য হয়নি। সেই থেকে নিরাশা আর ভয় যেন আরও আষ্টেপৃষ্টে ধরেছে তাকে। আগামীকাল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা। জ্যাম এড়াতে আগের দিন রাতেই বন্ধু আশরাফের বাড়িতে এসে উঠেছে। ভার্সিটি এরিয়ার পাশেই তাদের বাড়ি। সারাদেশে ভর্তি পরীক্ষা চলছে। আষাঢ়দের বাড়ি থেকে সরাসরি আসতে গেলে সকালে জ্যামের মুখোমুখি হতে হবে। এত ভিড় আর জ্যামের মধ্যে ক্লান্ত হয়ে পড়বে চাঁদ। তাই পরীক্ষার এই দুই দিন এখানেই থাকবে তারা। আশরাফ আর আষাঢ়ের অনেক বছরের বন্ধুত্ব। আষাঢ়ের ব্যাপারে আগাগোড়া সবটা জানে আশরাফ। চাঁদ এখানে পরীক্ষা দিতে আসবে শুনে, বাড়িতে আমন্ত্রণ করেছে। প্রথমে আষাঢ় মানা করলেও, একপ্রকার পীড়াপীড়ি করে তাকে রাজি করিয়েছে।
লেখায় সামান্য ভুল-ভ্রান্তি আছে৷ তবে গল্পটা হৃদয়স্পর্শী ছিল!
Read all reviews on the Boitoi app
অসাধারণ
অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প। গল্পের টুইস্ট ধরে রাখতে লেখিকা মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন।
Excellent
❤️
This is the best book, ever my life...
সত্যিই অসাধারণ ছিলো গল্প টা। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ আমাদেরকে এরকম একটা গল্প উপহার দেওয়ার জন্য।
❝বামনের ঘরে চাঁদ❞ গল্পের নামটা গল্পের সাথে পুরোপুরি মিলে গেছে। এক মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলের প্রেমের পড়ে বিত্তশালী ঘরের কন্যা বর্ষণমুখর রাতে নিজের সব বিত্তশালী জীবন বিসর্জন দিয়ে নধ্যবিত্ত ঘরের ছেলের বউ হয়ে উঠে। সেই ছেলের মন পাওয়ার জন্য মেয়েটার কত চড়ায় উতড়ায়। শেষ অবধি মেয়েটা তার ভালোবাসা অর্জন করেই নিলো। বামনের ঘরে চাঁদ আলো হয়ে জ্বলে উঠলো। তবে আষাঢ়ের মায়ের মৃত্যু টা মানতে খারাপ লেগেছে। পুরো ই-বুক টা অনেক সুন্দর ছিল। পুরোটা খুব উপভোগ করেছি। ভালোবাসা রইল আপু তোমার জন্য। তোমার লেখা বরাবরই সুন্দর। ❤️❤️
Most recommended
সুন্দর ছিল গল্পটা। বেশ ভালো লাগলো। মালা বেগমের মৃত্যু তে খারাপ লেগেছে। But overall a good read👍