অভিমান এমন একটা অনুভূতি যা একান্ত আপনজন ছাড়া কারো প্রতি তৈরি হয় না। অভিমান সুপ্ত ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। অভিমানে অভিযোগ থাকে না, অনুযোগ থাকে। অভিমানে রাগ থাকে না, থাকে গভীর ভালোবাসা। যে অভিমান বুঝল না, সে ঠকে গেল। আমি নিজেকে ঠকাব না, অভিমানিতা।
অসম্ভব সুন্দর একটি লেখনী তবে শেষে আরও একটি পর্বের আশা করছিলাম,, তাহানীর জন্মদিনে পুরো পরিবার একসাথে দেখার একটি প্রবল প্রত্যাশা ছিল,, তাই এমন হঠাৎ সমাপ্তি বেশ অনপেক্ষিত ছিল আমার কাছে
Read all reviews on the Boitoi app
অসম্ভব সুন্দর ছিল গল্পটা। নাঈমা আপুর গল্প মানেই এক কথাই অসাধারণ। এক বসাই পুরো গল্পটা শেষ করলাম। অসম্ভব সুন্দর লেখনী। গল্পের প্লট আর উপস্থাপন খুব সুন্দর ছিল।সবচেয়ে ভালো লেগেছে তাহানী চরিত্রটি। লুনা চরিত্রটিও ছিল মন কারার মতো। এন্ডিং টা আর একটু গুছিয়ে লিখলে ভালো হতো। শেষে অভিমানিতার অভিমান সুলল ভাঙতে পেরেছিল কিনা সেটি তুলে ধরলে আরো ভালো লাগতো। লেখিকার আগামীর জন্য শুভ কামনা ও ভালোবাসা।
এত্ত সুন্দর গল্পের সমাপ্তি এরকম প্রাণহীন কেন করলেন। ending টা পুরো গল্পটাকে average করে দিল।এত দিনের পর দেখা, মোটেও গুছিয়ে শেষ করা হয়নি। তারাহুরো করে চাপা দেয়া হয়েছে। প্লিজ ending টা আরো বাস্তবিক করুন।
আপুর বই মানেই আগুন🥰অনেক অনেক অনেক ভালো লাগছে❤️
উফফ একেবারে টানা পড়ে শেষ করলাম। এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছে গল্প টা পড়ে। ইউনিক প্লটের একটা গল্প। বরাবরই তোমার গল্পে আলাদা রকম স্বাদ পাই পড়ে। লুনা চরিত্র টা ভীষণ পছন্দ হয়ে গেছে৷ যখন থেকে জানলাম লুনা-সুলল জুটির গল্প আসবে তখন থেকে অপেক্ষায় ছিলাম। জানতাম দারুণ কিছু নিয়ে আসবে তুমি। তোমার লেখনীর কথা কী আর বলবো। মুগ্ধ মুগ্ধ মুগ্ধ। আহহহ কী যে শান্তি লাগছে পড়ার পর বলে বুঝাতে পারবো না।
নাঈমা আপুর গল্প মানেই ভালোবাসার উৎস।♥ অভিমানিতা যতক্ষণ পড়ছি ততক্ষণ মুগ্ধ হয়েই পড়ছি।😍 আপুর গল্প যতই পড়ি তৃষ্ণা মিঠে না, শুধু পড়তেই মন চায়।😌 আপুর জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা।😍♥😘
অনেক অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে একবসায় শেষ করলাম কতোবার যে সুলল এর উপর রাগ উঠেছে লুনার জন্য চোখ দিয়ে পানি পরেছে বলে বুঝতে পারবো না কিন্তু পরিশেষে অনেক ভালো লেগেছে নাইমা আপু মনেই চমৎকার কিছু ❤️❤️❤️ ধন্যবাদ আপু তোমাকে ❤️❤️
ইন্টারেস্টিং একটা প্লট । এই পটভূমিতে গল্পটা বেশ সুন্দর করে সাজানো হয়েছে । কিছু কিছু জায়গায় দৃশ্যপট বেশ ভালো লেগেছে । গল্পটার পটভূমি এবং দৃশ্যপট তৈরি করার জন্য যে ধরনের প্রেক্ষাপট এবং আবহ তা বেশ ভালো । তবে এই গল্পে চরিত্র গঠন এবং উপস্থিতি বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল । তাহানী চরিত্রটা বেশ সুন্দর ভাবে গঠন করা হয়েছে এবং গল্পের মূল এবং প্রেক্ষাপট অনুযায়ী বেশ ভালো এসেছে । লুনা চরিত্রের গঠন এবং উপস্থিতি বেশ ভালো ছিল । এছাড়াও ভালো ছিল লুভনা চরিত্রটির গঠন । অদৃশ্যে থেকেও যেভাবে নিজের আবেশে লুকায়িত ছিল তা বেশ ভালো ছিল । সুলল চরিত্রের উপস্থিতি গল্প অনুযায়ী বেশ ভালো থাকলেও তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এর গঠন এবং তার দৃষ্টিভঙ্গি আমার কিছু কিছু জায়গায় পছন্দ হয়নি । মনে হয়েছে অস্বস্তিকর । এক জীবনে দুই নারীকে ভালোবাসা মানুষটি হঠাৎ করে কোথাও গিয়ে অদৃশ্যে, অনুভূতিতে দুই নারীর সাথেই ভুল করে বসলো । এই অবয়ব নিয়ে, আবেশ নিয়ে থাকা গল্পটি পটভূমি এবং প্রেক্ষাপট নিয়েই শুরু অভিমানিতা । বেশ দারুণ নামের একটা গল্প ।
আবার একবার তোমার লেখা পড়ে মুগ্ধ হলাম ত্রিধারে, তারপর দিনলিপি পড়ার পর অপেক্ষায় ছিলাম সুলল আর লিনা র সেটাও পূর্ণ হলো একটু দুঃখ লাগলো আর একটা চ্যাপ্টার থাকলে খুব ভালো লাগতো যেখানে তাহানি আর তাহান কে নিয়ে সুলল আর লিনা র একটা সুখী পরিবার এর ছবি পেলে....খুব সুন্দর হয়েছে আর কান্না ও পেয়েছে লিনা র জন্য মোট কথা খুব খুব এনজয় করেছি l আবার তোমার নতুন সৃষ্টির অপেক্ষায় থাকবো...
নাঈমাপুর লেখা মানেই সুন্দর কিছু । রাত জেগে বইটা শেষ করেছি।কতবার যে চোখ থেকে পানি ঝরেছে! বিশেষ করে লুনা আর তাহানীর ক্যামিষ্ট্রি টা খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছ! শেষ পর্যায়ে প্লট টুইষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ৬ষ্ঠ ই- বুকের জন্য শুভকামনা রইল।