'স্বামীর মঙ্গলাকাঙ্ক্ষায়' পরে থাকা নাকফুলের ক্ষমতা ছিল না রুকুর পিতাকে আটকে রাখবার। বিয়ের পর সেই নাকফুল তার জীবনে আশীর্বাদের বদলে হয়ে উঠল অভিশাপ। পিতৃহীন রুকুর ঠাঁই তাহলে কোথায়।
সুরভীর গল্পের গতি সবসময়েই পাঠককে বাধ্য করে গল্পের শেষ পর্যন্ত পড়ে যেতে। সামাজিক আর পারিবারিক জীবন, বিশেষ করে মেয়েদের জীবন, তাদের এগিয়ে যাওয়া, বাধার মোকাবিলা করা—এসবই মূলতঃ সুরভীর লেখার মূল প্লট। ‘নাকফুল’ও তাই। গল্পের চড়াই-উৎরাই, শুরু আর শেষ—সব মিলিয়ে একটানে পড়ে যাওয়ার মতো। ফন্ট সেটআপে কোথাও সমস্যা আছে। অধ্যায় চার পর্যন্ত একরকম, এর পরেরটা অন্যরকম। অন্ততঃ আমার ডিভাইসে। আর বানানের কিছু এডিটিং দরকার ছিল। তবে ভালো আর মন্দ সব বিচার করতে চাইলে ভালোটাই বেশি। লেখা চলুক অবিরাম।
Read all reviews on the Boitoi app
অসাধারণ একটা গল্প! এক বসাতেই শেষ করলাম, শেষটা পড়ে মন ভরে গেলো। সোয়েব, রুকু দুটোই দারুণ চরিত্র। রুকুর পিশাচ পরিবারের মতো আমাদের সমাজে অসংখ্য পরিবার খুঁজে পাওয়া যাবে, ঐ পরিবারের ছোট চাচা ঠিক গোবরে পদ্মফুল!
এতো এতো এতো বেশি ভালো লাগলো যে বলার বাইরে। এতো সুন্দর একটা গল্প!
খুব সুন্দর গল্প | মন ছুয়ে যায় |