পাগলের মতো ছুটছে ওয়াসিফ। এত মানুষের মধ্যে ওর চোখ খুঁজে যাচ্ছে নিশা'কে। এত এত মানুষ, এত এত পুলিশ; অথচ আফসোস, এদের মাঝে নিশা নেই। ওয়াসিফের গলা শুকিয়ে আসে। তার হাত-পা ঝিমঝিম করে। সবখানে খোঁজা শেষ, কিন্তু সে নিশা'কে পাচ্ছে না। অসহায় স্বামীটি তখন এদিক-ওদিক তাকালো। তার বুকে জ্বালা হচ্ছে, অথচ আশ্চর্য, তা কেউ দেখছে না। ওয়াসিফের মনে হচ্ছে, ও অতলে হারিয়ে যাচ্ছে, যখন তার কানে এলো, “আরে নিশা নামের ঐ মেয়েটাকে নাকি টেনে কয়েকজন হলে নিয়ে গিয়েছে।” ওয়াসিফের পা ভেঙে আসে। ও বসতে চায়, কিন্তু পারে না। বাকিদের সাথে ছুটে যায়। বড় করিডোর পেরিয়ে হল। ওয়াসিফ দৌঁড়ালো। সে কাঁদছে। অগোছালো ওয়াসিফ সবার সাথে দৌড়ে যখন যাচ্ছে, তখন দূর থেকেই সে শুনতে পেলো নিশা'কে পেয়েছে। হলের ভেতর ছেলেদের রুমে পাওয়া গিয়েছে। এর মানে কি? ছেলেদের হোস্টেলে নিশা'কে পাওয়া গিয়েছে। ওয়াসিফ ততটা ভাবে না। ও দৌড়ালো। যতটা পারা গেলো, ওয়াসিফ শুধু দৌড়ালো।
"স্যাইয়ারা খানের গল্প মানেই ভিন্ন কিছু, হৃদয় ছোঁয়া কিছু,,,,তার যতো গল্প পড়েছি প্রতিটি গল্পই তার নিজস্ব স্বকীয়তায় পাঠক হৃদয় জয় করে নিয়েছে,,,এই গল্প টিও তেমনি হৃদয় ছুঁয়ে গেছে,,,, অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো লেখিকার প্রতি,,,তার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি"
স্যাইয়ারা খানের গল্প মানেই ভিন্ন কিছু, হৃদয় ছোঁয়া কিছু,,,,তার যতো গল্প পড়েছি প্রতিটি গল্পই তার নিজস্ব স্বকীয়তায় পাঠক হৃদয় জয় করে নিয়েছে,,,এই গল্প টিও তেমনি হৃদয় ছুঁয়ে গেছে,,,, অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো লেখিকার প্রতি,,,তার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি
Read all reviews on the Boitoi app
অসম্ভব সুন্দর লেখনী। ওয়াসিফ আর নিশির খুনসুটিময় ভালোবাসা পড়ে খুব ভালো লেগেছে। শেষের দিকে ওয়াসিফের কথার অবাধ্য হওয়ায় নিশার উপর রাগ উঠেছিল।যাক ওয়াসিফ ওকে বুঝাতে পেরেছে।
অসম্ভব সুন্দর লেখনী। লেখিকার প্রতিটা লেখায় অনেক মুগ্ধ করে আমায়। এই গল্পটিও তার মধ্যে একটি। রাহাল নিশার খুনসুটি, কথাবার্তা খুবই উপভোগের ছিল। নিশার প্রতি ওয়াসিফের ভালোবাসা মনে গেঁথে যাওয়ার মতো ছিল। লাস্টের দিকে ওয়াসিফের কথা না শুনে নিশার অবাধ্য হওয়াটা একটু খারাপ লেগেছিল, তবে শেষে ওর বদলে যাওয়ায় অনেক ভালো লেগেছে। দুষ্টু মিষ্টি, খুনসুটি ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে পুরো গল্পটা অসাধারন ছিল। লেখিকার আগামীর জন্য ভালোবাসা ও শুভ কামনা রইলো।
অনেক দিন পর আপু নতুন জুটি নিয়ে আসলো। দুষ্ট মিষ্টি একটা গল্প। রাহাল আর নিশালা'র কথোপকথন গুলো অনেক ফানি ছিল। ওয়াসিফ এর মায়ের ব্যবহারে প্রথমে একটু খটকা লাগছে। কেমন জানি হয় উনি? পরে ভালোই লাগছে তার চরিত্র। আমার পছন্দের লাইন বলি হ্যাঁ 😁 " তোমার শর্তনামার খেতা পুড়ি আজকে" 😂😂😂😂
অসাধারণ
অনেক সুন্দর একটা গল্প। লেখিকা আপু বরাবরই তোমার লিখায় আমি মুগ্ধ হই।আজকেও হয়েছি।নিশি -ওয়াসিফ এর ভালোবাসাময় খুনসুটি অনেক ভালো লেগেছে। নিশান আর নিশির খুনসুটি। বেস্ট গল্প। শর্তনামার কাহিনিটা বেশি ভালো লেগেছে।