"আমি যুদ্ধে থেকেও তোমার কাছে ফিরব, রাজন্যা। তুমি শুধু আমার হও, এই একটাই শর্ত।" রাজন্যার ঠোঁট তিরতির করে কাঁপে, কিছু বলতে চায় সে। কিন্তু তার আগেই ফারহান ধীরে কাছে এগিয়ে এলো। তাদের শ্বাস-নিঃশ্বাস একে অপরকে প্রেমলতায় জড়িয়ে নেয়। এক মুহূর্তের জন্য রাজন্যা সব ভুলে যাচ্ছে—তার অভিমান, তার ব্যস্ততা, এমনকি ফারহানের কঠিন চাকরির বাস্তবতাও। ফারহান আলতো করে তার চুমুর বৃষ্টি নামায় তার চোখ, মুখ, চিবুক কিংবা গ্রীবায়। এলোমেলো রাজন্যা যেন হুট করে বন্দী এক তৃষার্ত পাখি, যার তৃষ্ণা কেবল বাড়েই। ফারহান গালের পাশ ঘেঁষে ঠোঁট ছুঁইয়ে দিলো রাজন্যার নরম ঠোঁটে। ফিসফিস করে বলে, "ভালোবাসি, আমার খালাতো বউ।" একটা প্রেম, যা নিয়তির মতো অনিবার্য। প্রেম, শাসন, অভিমান আর অধিকার—এই গল্প কি কেবল এক দায়িত্বের? নাকি হৃদয়ের গভীর এক দাবির? যখন ভালোবাসা শুধু অনুভূতি নয়, বরং এক চিরস্থায়ী শপথ?