মায়াবতী মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে উঠেছে। দেখতেও যেমন সুন্দরী, তেমনি মেধাবী। ওদের ছিল সাজানো সুখের সংসার। চার ভাইবোন আর মা-বাবা নিয়ে সংসার। একসময় যৌথ পরিবারে চাচা, ফুফু, দাদী সবাই ছিল। এখন বিয়েশাদি করে সবাই যার যার সংসার নিয়ে ব্যস্ত। এর মাঝে ওর দাদী মারা যায়। সাথে সাথে যৌথ সংসারের বন্ধনটাও অনেকটা ভেঙে যায়। মায়া ঢাকা ভার্সিটি থেকে গ্রাজুয়েশন করার পরপর ওর বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। উনি অবসরে চলে যান। কিন্তু মায়ার ভাইবোনগুলো তখন সবাই লেখাপড়া করছে। পেনশনের কটা টাকা দিয়ে সংসারের সব চাহিদা পূরণ করা যায় না। ফলে মায়া চাকরি খুঁজতে শুরু করে। তখনই ও নানা অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়। তবে এই অভিজ্ঞতা কোনোটাই সুখকর ছিল না। মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও প্রতিটি অফিসে তার সৌন্দর্যটাই মুখ্য হয়ে পড়ে। তার মেধার থেকে সবার কাছে শারীরিক সৌন্দর্য অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এতে মায়া খুব অসম্মানিত বোধ করে। কিন্তু মায়া হেরে যাবার মতো মেয়ে নয়। ও নিজের জীবনে এক অভিনব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। যার ফলে নানারকম ঘটনা ঘটতে থাকে। খুবই সুন্দর প্লটে গল্পটা লেখা হয়েছে। পাঠকদের আশা করি খুব ভালো লাগবে।
ভালোবাসা সত্যিই কখনও কখনও চোখ থাকতে অন্ধ করে দেয়, কখনওবা বোধবুদ্ধিহীন। আগাগোড়া সুপাঠ্য ছিল উপন্যাসটি।💝
Read all reviews on the Boitoi app
Oshadharon akta boi porlam. On line a precilam. Abar o porlam.
Darun akta Boi porlam.❤️❤️❤️❤️
"মায়া" যে কি না তার পরিবারের জন্য, বাবা - মা, ভাই বোন কে এক সুন্দর ভবিষ্যৎ দেওয়ার জন্য সমাজের সকল প্রতিকূলতার সাথে এক অদম্য মনোবলে লড়াই চালিয়ে গেছে। এক সময় তার জীবনে নাটকীয় ভাবে সোনার কাঠি নিয়ে উপস্থিত হয় এক রাজকুমার, আবীর। জীবনের নানা রকম চড়াই উৎরাই পেরিয়ে একসময় সে আবীরের রাজ্যে মহারাণী হিসেবে অধিষ্ঠিত হয়। উফ্! আসলেই এ যেনো এক "মায়াবতীর রূপকথা"। এক বসায় পড়ে ফেলার মতো গল্প। উহু, "রূপকথা"।