‘উন্নাসিক অহংকারী সমাজদূষণের বিপরীতে তীব্র লড়াই করে টিকে থাকা এক মেয়ের জীবনগল্প মধুবনী। দুঃখ কষ্টের নানারকম ফিরিস্তি আছে পুরো উপন্যাস জুড়ে। সাথে আছে উদার প্রকৃতি থেকে শিক্ষা নেয়া মধুবনীর সাফল্যগাঁথা। পিছিয়ে থাকা প্রত্যন্ত অঞ্চলের মেয়ে মধুবনী। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ছোট ভাই টুসু এবং নিগৃহীত মাকে নিয়ে জীবনের অসংগতি দেখে বেড়ে উঠা মধুবনী একসময় নিজের বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল। গ্রামবাংলার কাদামাটির আকুল করা গন্ধ গায়ে মেখে জীবনের রকমারি খুঁটিনাটি সংগতি-অসংগতি বিশ্লেষন করতে করতে কলমের মধুবনী কখন যেন বাস্তবের সফল মানবী হয়ে উঠে! ভেঙে পড়া হতাশাগ্রস্হদের কাছে মধুবনী এক অক্সিজেন ব্যাংক। এক সংগ্রামী মেয়ের আবেগ অনুভূতিকে স্পর্শ করার জন্য মধুবনী পড়ুন। মধুবনীসহ গাঁয়ের মানুষের যাপিত জীবন সম্পর্কে জানতে হলে মধুবনীর সাথে থাকুন। মধুবনী হোক আপনার আমার ভালোবাসা।