বিশ্বকাপে অবিশ্বাস্য ফর্মে ছিলেন তিনি। অবাক বিস্ময়ে আমরা দেখেছি, অতিমানবীয় তাঁর সব কারিকুরি। রানের পর রান আর উইকেটের পর উইকেট যেন তাঁর বাঁহাতের খেল। আক্ষরিক অর্থেই তাই। নেহায়েৎ ঠিকমতো সহযোগিতা আর ম্যাচ ক’টা পাননি, নইলে শচীন টেন্ডুলকার ৬৭৩-এ স্বস্তিতে থাকতেন কি না কে জানে! তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেটের অবাক রাজপুত্তুর। আমরা তাঁকে আর তাঁর ক্রিকেট সেন্সকে ‘স্রষ্টা প্রদত্ত’ মানি। আমরা জানি, তিনি আমাদের রক্ত মাংসের সুপারম্যান। একেবারে বঙ্গদেশীয় ‘ক্রিকেট’ সুপারম্যান। এই আয়োজন তাঁর জন্য। বিশ্বকাপে তাঁর অমন অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্সের প্রতি সম্মাননা। লেখক ও প্রকাশনার পক্ষ থেকে তাঁকে এমন একটি ‘ট্রিবিউট’ জানাতে পেরে আমরা যারপরনাই আনন্দিত। এবং শুধু আমরা কেনো, পুরো বাংলাদেশ ক্রিকেটই কৃতজ্ঞ তাঁর প্রতি। বাংলাদেশের জান, বাংলাদেশের প্রাণ, সাকিব আল হাসান।