হসপিটালে বারবার পায়চারি করছে রাদ। পা দুটো যেন থেমে নেই। সময়ের সাথে বুকের ধুকপুকানি বাড়তে লাগলো। হাত দুটো বারবার চোখের ভেজা ভাবটা মুছতে ব্যাস্ত।সবসময়ের পরিপাটি ছেলেটা আজ বড্ড আগোছালো। বেমামান তার বেশ ভুসা৷ যুবক ছেলেটা আজ যেন ভেঙে গুড়িয়ে যাবে ভাব। মনে আনচান করছে অবিরত। শার্টের হাতায়চোখ ডলছে। ফর্সা মুখটার মধ্যে নাকটা টকটকে লাল হয়ে আছে। কেঁদেছে তা বুঝতে কারো দ্বিতীয় বার ভাবতে হবে না। অতি চিন্তায় যেন মারা যাবে ছেলেটা। এই তো কিছুক্ষণ আর। সময় টা থমকে আছে যেন নাহলে এতক্ষণে তো কারো কান্নার শব্দ তার কানে আসার কথা। কিন্তু আসছে না কোন শব্দ। কেমন আছে ভিতরে তার স্ত্রী আর সন্তান? বাকি সবাই ও চিন্তায় টটস্থ। এতক্ষণ কিসের জন্য লাগছে। কি সমস্যা? কিছু কি হলো? অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু?
Golpo ta khub sundor chilo apu ❤️❤️ Thank you so much apu ato sundor golpo dayor jonno ❤️❤️❤️❤️
Read all reviews on the Boitoi app
পর্ব ১০ থেকে মনে হচ্ছিলো বেশ ফাস্ট অ্যান্ড ফরোয়ার্ড যাচ্ছে। রাতুল এসে বোঝানোর পরপরই রাদের কাছে আসা। অথচ কাছে আসাআসির আগে ফিলিংসের নূন্যতম চিহ্ন নেই। রাদ চরিত্রটা যেহেতু অনেক ইমোশনাল, তার ফিলিংসও অনেক তাই দিশার ব্যাপারে তার ফিলিংস দেখাটা আশা করছিলাম। যা শুধু শেষ পর্বে এসে খুঁজে পেয়েছি। আগের পর্বেও দেখলে হয়তো সামঞ্জস্যপূর্ণ মনে হতো
প্রিয় সাইয়্যারা আপু, তোমার লেখার কথা কি আর বলবো আমার বলার কোন ভাষা নাই তোমার লিখনি এতো সুন্দর।আমার পড়া তোমার প্রতিটা গল্পের প্রেমে এমনভাবে পরেছি মনে হয প্রতিটা চরিত্র আমি চোখের সামনে দেখছি।তোমাকে বলে বুঝাতে পারছি না আমার অনুভুতিগুলো কেমন।পরিশেষে একটাই কথা আপু তুমি খুব ভালো থেকো আর নতুন গল্প আামাদের উপহার দিও
ভালোবাসার ভিন্ন রং গল্পের প্রতিটা চরিত্র আমার পছন্দের। রাদ দিশা কে যদিও ফেসবুকে মিলানে হয়নি তবুও ইবুকটা পড়ে স্যাটিসফাইড হলাম। রাদের জন্য খুব খারাপ লাগলো। দিশার নিজের সন্তান না হলেও রুহানের মা হওয়ার সব দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছে। রাদের চরিত্র অসাধারণ। জাইফার মৃত্যুর পর আবার বিয়ে করলেও তাকে মনে রেখেছে। সত্যি সুন্দর একটা ইবুক।
রাদ এবং দিশাকে নিয়ে আরো পড়তে চাই সাইয়্যারা আপু।❤️
অনেক দিনের ইচ্ছা আজ পূরণ হলো। ভালোবাসার ভিন্ন রং গল্প টা যখন পড়া শুরু করি তখন থেকেই,দিশা আর রাদ কে আমার অনেক ভালো লাগে।যদিও গল্পে ওরা দুজন এক হয়নি কিন্ত, এই বই টা পড়ে সত্যি অনেক ভালো লাগলো।দিশার এই রাদের ভালোবাসা টুকু প্রাপ্ত ছিল।দিশার রুহানের জন্য কেয়ার ভালোবাসা দেখে কেও ই বলতে পারবে নাহ যে দিশা ওর মা না।সত্যি বলতে জন্ম দিলেই মা হওয়া যায় না আদর, স্নেহ, মমতা সবই লাগে যা দিশা দিয়েছে রুহান কে।আর একজন মানুষ কেও কে এতো ভালোবাস তে পারে সেটা দিশা কে না দেখলে বোঝা বড্ড দায়। আর লিখা নিয়ে কি বলবো লেখিকা আপার লেখা সবসময়ই অসাধারণ...!💜
Tmake onk onk tnx apu eto sundor ekta ebook ber korar jonno. Kintu raad r disha k niye aro aktu likhle vlo hto, Tmr lekha maney osadharon eta notun kore r blr nei,valobasha roilo apuiiii💙
খুব ভালো
apu eto shundor lekhonir jonno dhonnobad! Tobu o amr laglo raad shudhu jaifa kei valobeshe geche disha k na oder niye r o boro kore kichu likhiyen!
"ভালোবাসার ভিন্ন রং" গল্পটা পড়ার সময় কেনো যেনো দিশা চরিত্রটার উপর টান তৈরি হয় , গল্পটাতে চেয়ে ছিলাম দিশা এবং রাদের প্রনয় ঘটুক তবে গল্পটাতে সেটা হয়নি তাই খারাপ লেগেছিল তবে "বিন্দু বিসর্জন" পড়ার পর সেটা এখন আর নেই। খুব ধন্যবাদ লেখিকাকে।