চব্বিশ বছর বয়সী পুলকের জীবনটা আর দশজন তরুণের মতো নয়। পুলক মাকে হারিয়েছে ছোটবেলাতেই। বাবা ব্যবসার প্রয়োজনে দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়ায়। পড়ালেখা, বন্ধুবান্ধব আর দাদীর সাহচর্যেই কেটে যায় পুলকের আপাত নির্ঝঞ্ঝাট তারুণ্য। কিন্তু অদ্ভুত এক স্বপ্ন পুলককে তাড়িয়ে বেড়ায়। অল্পবয়সী কিছু কিশোর প্রতিরাতে পুলকের স্বপ্নে দেখা দেয়। তারা দলে দলে আসে না, আসে একেকদিন একেকজন। তারা পুলককে পথ চিনিয়ে নিয়ে যায় বন্ধ কোনও এক দরজার সামনে। কিন্তু সেই বন্ধ দরজা পুলক খুলতে পারে না। তারা অসহায়ের মতো দরজার এপাশেই দাঁড়িয়ে থাকে। আর এভাবেই স্বপ্নটা ভেঙে যায় প্রতিবার! কিন্তু একদিন দরজাটা হুট করেই খুলে যায় পুলকের সামনে। দরজার ওপাশে কী অপেক্ষা করে আছে পুলকের জন্য?
"এটা আসলেই ফাটাফাটি ছিলো। বিশেষ করে শেষের টুইস্টটা তো আনএক্সপেক্টেড। আর ফাহমিদা ম্যামের লিখনশৈলী নিয়ে না-ই বা বললাম। ঝরঝরে, সাবলীল লেখার হাত উনার। সব মিলিয়ে আমার কাছে দুর্দান্ত লেগেছে।"
এটা আসলেই ফাটাফাটি ছিলো। বিশেষ করে শেষের টুইস্টটা তো আনএক্সপেক্টেড। আর ফাহমিদা ম্যামের লিখনশৈলী নিয়ে না-ই বা বললাম। ঝরঝরে, সাবলীল লেখার হাত উনার। সব মিলিয়ে আমার কাছে দুর্দান্ত লেগেছে।
Read all reviews on the Boitoi app
এরকম ভয়ংকর সত্যের মুখোমুখি কোন সন্তান না হোক। কিশোরদের আটকে রাখার জায়গা টা আমার কাছে আয়না ঘরের মত ভয়ংকর লাগল।আরো কিছুদিন আগে পড়লে উপলদ্ধিই করতে পারতাম না বন্দি জীবনের ভয়ংকর কথা গুলো। আমি মতামত দিতে পারিনা আপু। আর আপনার মত গুনি লেখিকার লেখার মতামত দেওয়ার তো সাহসই নেই আমার।
কোন অশ্লীল শব্দ ব্যবহার না করে মানুষের অন্তরের অন্ধকার পরিচ্ছন্ন ভাবে তুলে ধরা বোধ হয় আপনার পক্ষেই সম্ভব। তবে যতোই পরিচ্ছন্ন করে লেখেন না কেন গল্পটা পড়ে ট্রমাটাইজ হয়ে গেলাম যেনো। মানুষ জানুক ঘৃণা করুক আর সাবধান হোক এই আশা রাখি। তবে এত সুন্দর গল্প এত কম টাকায় দেয়া ঠিক হয়নি। boitoi এ যারা লেখেন আরও দুই একজন সহ আপনার লেখা সর্বাধিক পাঠযোগ্য, বারবার পড়ার মত।
গত সপ্তাহে পড়েছি, এখনও এই বইটার ঘোর থেকে বের হতে পারিনি। একসময় সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার পড়া ছেড়ে দিয়েছিলাম মাত্রাতিরিক্ত ডার্ক /নোংরা কন্টেন্ট এর উপস্থিতির কারণে। ফাহমিদা বারী আপাকে ধন্যবাদ,বহুদিন পরে একটা জমজমাট পরিচ্ছন্ন সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার উপহার দেয়ার জন্য।