সুযোগসন্ধানী মেয়ে শায়লা হাসান ছোটো বোন শুভ্রাকে ব্যবহার করতে চেয়েছিল নিজের ওপরে ওঠার সিঁড়ি হিসেবে। চেয়েছিল শুভ্রাকে পুঁজি করে তার পরিচিত কোম্পানির এক্সিকিউটিভ শাহরিয়ারের সাথে শুভ্রাকে বিয়ে দিয়ে নিজের আখের গুছিয়ে নেবে। কিছুতেই তাকে কব্জা করতে না পেরে মরিয়া হয়ে একসময় সে জবরদস্তি করতে থাকে শুভ্রার ওপর। এক পর্যায়ে উন্মোচিত হয় তার দুরভিসন্ধি আর ষড়যন্ত্র। কী ছিল সেই ষড়যন্ত্র? শুভ্রার কি মুক্তি মিলেছিল এই দুর্যোগ থেকে? শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিল তার? সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়তে হবে “গন্তব্য অজানা” নামক সামাজিক উপন্যাসিকা।
মনে হলো এক নিঃশ্বাসের পড়ে ফেললাম, অসাধারণ! দুজনের মধ্যে কখনোই তৃতীয় ব্যক্তিকে ঢুকতে দিতে নেই, সে হাঁক না কেনো নিজের আপন বোন! পারভেজকে বলা শুভ্রার শেষ কথাগুলো খুব ভালো লেগেছে।
Read all reviews on the Boitoi app
সুন্দর একটি গল্প। শুভ্রার পরিবর্তনটা বেশী ভালো লেগেছে।
প্রথম থেকে একটানা পড়ে, শেষ পর্বে এসে দুরুদুরু বুকে ভাবছিলাম শুভ্রা আসলে কী করবে! শেষে এসে ওর কথাগুলো খুব ভালো লেগেছে। অবসর সময়ে পড়ার মতো চমৎকার একটা গল্প।