দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে যার ভালোবাসার জন্য ছটফট করছি। যাকে এক পলক দেখার জন্য তৃষ্ণায় তৃষ্ণায় মরে যাই। যার দূরত্বে এ দেহে প্রাণ টিকতে চায় না। যার একটুখানি ছোঁয়া পাওয়ার জন্য হাজার বছর তপস্যা করতে পারি—সেই মানুষটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে সৌভাগ্যবতী নারী অনায়াসে পেয়েও ঘৃণায়, অবহেলায় দুমড়ে-মুচড়ে ছুঁড়ে ফেলল। হায় কপাল! এমন ভালোবাসাও কেউ অবহেলা করে? আমি স্পষ্ট শুনতে পেলাম নিধি আপুর থাপ্পড়ের শব্দ। কেমন পাষাণী গো তুমি? থাপ্পড়টা যেন আমার হৃদয় ভেদ করে ভেতরটা রক্তাক্ত করে দিল। ওহ রে যন্ত্রণা! "যার ভালোবাসা পেতে বছরের পর বছর অনাহারী বুকে তপস্যা করি, তার ভালোবাসা প্রত্যাখ্যান করে এমন নিষ্ঠুর নারী!"
"আমি কি বলবো ভেবে পাচ্ছি না। সৌধর চরিত্র ত্রিধারে তরঙ্গলীলা পরেই মনের কোনে আটকে গেছিলো সেটা যেন এখন ভালোবাসায় পরিনত হয়েছে।এতো বেশি ভালো লাগে সৌধ-সিনুকে যে কি বলবো।খুব করে চেয়েছিলাম সৌধ-সিনুর গল্পটা আলাদা ভাবে যদি পড়তে পারতাম,, লেখিকা সে আশা পূরণ করেছেন। এজন্য তাকে অনেক ধন্যবাদ।"
স্যাটিসফাইড গল্প। আমার খুব খুব পছন্দের
Read all reviews on the Boitoi app
জান্নাতুল নাঈমা আপু আমার প্রিয় লেখিকা। দিনলিপিতে তরঙ্গোচ্ছ্বাস আমার পড়া সবচেয়ে পছন্দের একটি ই-বুক। সৌধ-সিনু আমার প্রিয় দুটি চরিত্র। ত্রিধারে তরঙ্গলীলার পরে দিনলিপিতে তরঙ্গোচ্ছ্বাস ইবুক টি আমার পাঠক মনের খোরাক মেটানো একটা লেখা। It's best book forever.অনেক ভালোবাসা আপু এতো সুন্দর লেখা উপহার দেওয়ার জন্য। আগামি দিনগুলোর জন্য শুভ কামনা রইলো❤️
আমি তোমার ছোট একটা পাঠিকা আপু। তোমার যে কয়টা গল্প পড়ছি আমার অসাধারণ লাগছে বিশেষ করে সিনুর এই ডায়রিটা তো আরো রোমাঞ্চকর, সিনুর গভীর আর জটিলতম ভালোবাসার জোরে তার প্রনয়রাজ কে জয়ী করার গল্প টা আসলেই অনেক সুন্দর। তোমার প্রতিভার, গুনের, চিন্তা ভাবনার যত প্রশংসা করব হয়ত কম পরবে আর তোমার পাঠক রা তো জানেই তোমার লেখা কতটা মুগ্ধ করার মতো তাই আমি আর কি বলব নতুন করে। শুধু এতটুকু বলব তোমায় অনেক ভালবাসি আপু সবসময় তোমার পাশে আছি 🥰🥰 ভালোবাসা নিও
Khub bhalo laglo.... Ebar nami r suhas k niye kichu likhun
গল্পটা খুব সুন্দর হইছে,,,,,,,,,অন্যান্য গল্পতো শুরু করতেই শেষ হয়ে গেছে ভাব আসে,,,,, কিন্তু এই গল্প মন ভরে পড়তে পারছি,,,,,, খুবই সুন্দর হয়েছে লেখিকা আপি💝💝💝
অসম্ভব সুন্দর!যতো পড়ি ততো পড়তে ইচ্ছে করে❤️❤️
বেস্ট গল্প
এমন অসাধারণ গল্প পড়ে যেন সত্যি ঘোরের মধ্যে চলে গেছি। প্রিয় দুই চরিত্রের এমন সুন্দর গল্পের জন্য ধন্যবাদ লেখিকাকে ❤❤
এই পুরো গল্পে আমার সবচেয়ে প্রিয় দুইটা চরিত্র হলো তানজিম চৌধুরী এবং তাহানী চৌধুরী। অনেক সময় ছোট ছোট চরিত্র আমাকে অনেক বেশি আকৃষ্ট করে। সৌধ আর সিনু প্রিয় জুটির জন্যই গল্পটা পড়া। এদের নিয়ে বাড়তি কি বলবো! এই বইটা পড়ার পিছনে দুইটা বিষয় নিয়ে আমার প্রবল আগ্রহ ছিলো। প্রথমত সিনুর ডায়েরি। সিনুর ডায়েরিতে সিনু সৌধের জন্য তার প্রেম পাগলামি কেমন ভাবে প্রকাশ করলো তা জানার ব্যাপক আগ্রহ ছিলো আমার। আর দ্বিতীয় বিষয়টা নিয়ে আমার একটু আক্ষেপ থেকে গেলো। সৌধ সিনুর ডায়েরি পড়ে কেমন রিয়েকশন দেয় এটা জানতে বেশি অধির ছিলাম আমি। আমি প্রায় কল্পনা করতাম,সৌধ সিনুর ডায়েরি পড়ে, ওর প্রেমে কিভাবে আকুল বিকুল হয়ে থাকতো। কিভাবে হৃদয় নিংড়ে ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে নিজে রিক্ত হয়ে ছিলো সেসব জেনে সৌধ কিভাবে উম্মাদ হয় তা জানা। সৌধ সিনুর ডায়েরি হাতে মুখে অমায়িক হাসি চোখে পানিতে টলোমলো অবস্থায় সমস্ত শরীরে উথাল-পাতাল কাঁপনে কিভাবে বিভোর হয় এটা জানা হলো না। এটাই আমার আফসোস থেকে গেলো। ধ্বনিকে নিয়ে সৌধ সিনুর খুনসুটি মিস করলাম। তবে সব মিলিয়ে এই কাপল আমার অনেক বেশি প্রিয়। ❤️
খুবই ভালো লাগার চরিত্র সিনু-সৌধ। এদের পড়ার পর নতুন করে আরো পড়তে ইচ্ছে করে। খুব সুন্দর করে চরিত্র গুলো কে অসাধারণ লেখনী শৈলীর মাধ্যমে ফুটে উঠেছে।একবার পড়ার পর মনে হয়, আরো যদি পড়তে পারতাম, এরপর কি হলো সিনু-সৌধের। এদের নতুন করে শুরু করলে কি হতো?? যেখানে সৌধ শুধু সিনু কে চাইবে!!! সিনু-সৌধ কে নিয়ে নতুন কিছু হলে ভীষণ ভালো লাগবে। লেখিকার জন্য অনেক শুভকামনা।